সম্প্রতি কয়েকটি রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে তারেক রহমানের ‘বিলাসী জীবন’ এবং তার কাছে দলীয় নেতাকর্মীরা ‘চাঁদার টাকা পাঠান’—এরকম অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এই ছবিগুলো দিয়ে তার সাধারণ জীবন-যাপনের বিষয়টি সামনে...
এই নির্বাচন অতি জরুরি উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এখন এই নির্বাচনটা দেশের জনগণই চায়। জনগণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সবচেয়ে বড় প্রহরী হয়ে দাঁড়াবে।’
শিক্ষকরা যদি শিক্ষা ও গবেষণা উপেক্ষা করে পূর্বের মতো লেজুরবৃত্তি করতে চায়; তাহলে সমাজের মুক্তি নেই।
অন্তর্বর্তী সরকার কি সংস্কার করেই নির্বাচনে যাবে? নাকি, নির্বাচন প্রশ্নে রাজনৈতিক দল ও অন্তর্বর্তী সরকার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে যাবে?
৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর গত সাড়ে আট মাসে এনসিপিসহ বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে যুক্ত হওয়া মোট দলের সংখ্যা ২৪টি। এর সঙ্গে আছে চারটি রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম।
কবরীর জীবনে সবচেয়ে বড়ো বিপত্তি ঘটে শামীম ওসমানের মতো খলনায়কের সাথে তাঁর প্রতিনিয়ত টিকে থাকার ধন্ধ।
শুধু ডিসি-এসপি নয়, নির্বাচনী অনিয়মের সঙ্গে যুক্ত সবার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
তারেক রহমান বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল লাখো মানুষের আত্মত্যাগের বিনিময়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে গণতন্ত্রকে ব্যাহত করেছে অনেকেই।
সঙ্গী, স্বামী-স্ত্রী কিংবা প্রেমিক-প্রেমিকার সঙ্গে আমরা বিভিন্ন ধরনের কথা বলি। মনের প্রায় সব কথাই ভাগ করে নিই তাদের সঙ্গে। কিন্তু যদি রাজনৈতিক মতাদর্শে না মেলে তখন আসলে কী হয়, কীই বা করা উচিত?
শুধু ডিসি-এসপি নয়, নির্বাচনী অনিয়মের সঙ্গে যুক্ত সবার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
তারেক রহমান বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল লাখো মানুষের আত্মত্যাগের বিনিময়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে গণতন্ত্রকে ব্যাহত করেছে অনেকেই।
সঙ্গী, স্বামী-স্ত্রী কিংবা প্রেমিক-প্রেমিকার সঙ্গে আমরা বিভিন্ন ধরনের কথা বলি। মনের প্রায় সব কথাই ভাগ করে নিই তাদের সঙ্গে। কিন্তু যদি রাজনৈতিক মতাদর্শে না মেলে তখন আসলে কী হয়, কীই বা করা উচিত?
ছাত্ররাজনীতি বন্ধের পূর্বের ঘোষণা কঠোরভাবে অনুসরণ এবং বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ...
দেখার বিষয়, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো ট্রাম্পজমানার নতুন দিনে কতটা নতুন কৌশল বের করে নতুন পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারেন।
এখন তো দেশে কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় নেই। তাহলে এই রাজনৈতিক ব্যক্তিরা ক্ষমতায় না থেকেও এমন অনৈতিক-অনধিকার ক্ষমতার চর্চা করছেন কীভাবে?
সংহতি প্রকাশন থেকে প্রকাশিত বইটি মূলত বিচ্ছিন্ন সেসব চিন্তার সাথেই পরিচয় করিয়ে দেবে, যেগুলো এই সময়ের পরম্পরা বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
‘কিন্তু বাস্তবতা হলো, যে দলের জনভিত্তি আছে, বিপুল ভোট ও জনসমর্থন আছে—তাদেরকে নির্মূল করা যায় না। রাষ্ট্রের সব অস্ত্র প্রয়োগ করে সাময়িকভাবে ওই দলকে দাবিয়ে রাখা গেলেও তার শেকড় উপড়ে ফেলা যায় না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা সংস্কারের কথা বলেছেন। কোন কোন বিষয়ে সংস্কার হবে সেটারও কিছু কিছু তিনি আভাস দিয়েছেন। আমি জানি, এগুলো অল্প সময়ের মধ্যে সম্ভব না। যাই হোক আমাদের প্রত্যাশা ভালোর...
তিনি বলেন, কেউ অপরাধ করলে মামলা হবে, সাজা হবেই।