ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফকে নিজেই স্বাগত জানান।
ক্রেমলিন প্রেস সার্ভিস জানায়, উভয় নেতা দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবেন।
আজ সোমবার তেহরানের মুখপাত্র ইসমাইল বাকায়ি বলেন, ‘ড. আরাঘচি এ সপ্তাহের শেষ দিকে মস্কো সফরে যাবেন।’
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সদস্য ও নৌবাহিনী পরিচালিত স্কুলগুলোর শিক্ষার্থীরা রাশিয়ার জাহাজগুলো পরিদর্শন করবেন।
আলেক্সি ওভারচুক দুদেশের মানুষের মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ বাড়ানোর ওপর জোর দেন।
কারাসিন বলেন, ‘আমরা আলোচনা চালিয়ে যাব। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এই আলোচনায় যুক্ত করব। সর্বোপরি, জাতিসংঘ ও সুনির্দিষ্ট কিছু দেশ এতে যুক্ত হবে।’
ইউক্রেনে সার্বিক যুদ্ধবিরতির চুক্তির আগে কৃষ্ণ সাগরে একটি সামুদ্রিক অস্ত্রবিরতি চুক্তি করতে সৌদি আরবের রিয়াদে বৈঠক করছেন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার কর্মকর্তারা।
রিয়াদের রিৎজ-কার্লটন হোটেলে বৈঠকের আয়োজন করেছে সৌদি মধ্যস্থতাকারীরা।
জেলেনস্কি জানান, ওয়াশিংটন ও কিয়েভের মধ্যে আংশিক যুদ্ধবিরতি নিয়ে যে মতৈক্য হয়েছে, তার ফলে দ্রুত বিদ্যুৎকেন্দ্র, বন্দর ও রেল পরিষেবার ওপর হামলা বন্ধ হবে।
মানবিক কারণে তাদের আশ্রয় দেওয়া হয়েছে বলে ক্রেমলিনের একটি সূত্র রুশ গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছে।
২০২২ সালে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এবার সবচেয়ে কঠিন শীতের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইউক্রেনীয়রা।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের পাশাপাশি ব্রিটেন, কানাডা, জার্মানি, ফ্রান্স ও জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরাও যোগ দেবেন। এই সম্মেলনে সভাপতির ভূমিকায় থাকবেন ইতালির আন্তোনিও তাজানি।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এর আগে বলেছেন, মার্কিন ও ব্রিটিশ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে যদি রাশিয়ার ভিতরে আক্রমণ চালানো হয়, তার অর্থ হবে, ন্যাটো সরাসরি এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ল।
রাশিয়ার ব্রিয়ানস্ক প্রদেশের এক সামরিক ঘাঁটিতে ছয়টি মিসাইল ছোঁড়ে ইউক্রেন। তবে এর মধ্যে পাঁচটি ক্ষেপণাস্ত্র আকাশে থাকা অবস্থায় ধ্বংসের দাবি করেছে মস্কো।
কিয়েভকে ১৯০ মাইল দূরে আক্রমণ করতে সক্ষম যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত এটিএসিএমএস রকেট ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন।
কিম জং উন ইতোমধ্যেই প্রজ্ঞাপন জারি করে রাশিয়ার সঙ্গে সামরিক চুক্তির এই অংশটি গ্রহণ করেছেন। তার আগে রাশিয়ার পার্লামেন্ট চুক্তির এই অংশটি গ্রহণ করেছিল।
বিশ্লেষকদের মতে, যদি রিপাবলিকান নেতা ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিগুলো রাখেন, তাহলে সামনের বছরগুলোতে বৈশ্বিক রাজনীতিতে বড়সড় পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে।
দুই নেতা ‘শিগগির ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান’ ঘটানোর বিষয়ে আলোচনা করবেন বলে একে অপরকে কথা দিয়েছেন।
পুতিন আরও বলেন, ‘নির্বাচনী প্রচারণায় রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের কথা বলেছেন ট্রাম্প। বিশেষ করে ইউক্রেন সংকট নিরসনে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটি আমলে নেওয়া উচিত।’