স্থানীয়রা জানান, পাহাড় ধসে বান্দরবান-থানচি-রুমা সড়কের মিলনছড়ি এলাকা থেকে শুরু করে চিম্বুক নীলগিরি পোড়া বাংলা এলাকা এবং বান্দরবান-রুমা ও থানচি সড়কের বিভিন্ন এলাকার পাহাড় ধসে সড়ক ভেঙে যায়।
তবে রোয়াংছড়িতে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে।
শনিবার আইএসপিআরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিহত সেনাসদস্যের নাম মোন্নাফ হোসেন রাজু (২১)। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরেকজন।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ ঘটনা ঘটে। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
রুমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেনের ভাষ্য, তিনি স্থানীয়দের কাছ থেকে জেনেছেন, বুধবার বিকেল ৩টার দিকে রেমাক্রিপ্রাংসা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের স্লৌপিপাড়ায় বিস্ফোরণের এ ঘটনা ঘটেছে।
বান্দরবানের রুমায় সশস্ত্র দুই গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির খবর পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার ভোর ৫টা থেকে উপজেলার পাইন্দু ইউনিয়নের মুয়ালপি পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গত শুক্রবার দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ৮ জন নিহত হয়। এরপর থেকে এসব এলাকার বাসিন্দারা ভয়ে-আতঙ্কে জীবন বাঁচাতে ভিটামাটি- বসতবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয় খুঁজছেন।
বান্দরবানের রোয়াংছড়ির ও রুমা দুই উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকার খামতাং পাড়ায় গত ৬ এপ্রিল দুই সশস্ত্র সংগঠনের মধ্যে গোলাগুলিতে ৮ জন নিহত হয়।
দুই ট্রাকের চালক ও এক চালকের হেলপারকে এখনো খুঁজে না পাওয়া যায়নি
গত শুক্রবার দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ৮ জন নিহত হয়। এরপর থেকে এসব এলাকার বাসিন্দারা ভয়ে-আতঙ্কে জীবন বাঁচাতে ভিটামাটি- বসতবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয় খুঁজছেন।
বান্দরবানের রোয়াংছড়ির ও রুমা দুই উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকার খামতাং পাড়ায় গত ৬ এপ্রিল দুই সশস্ত্র সংগঠনের মধ্যে গোলাগুলিতে ৮ জন নিহত হয়।
দুই ট্রাকের চালক ও এক চালকের হেলপারকে এখনো খুঁজে না পাওয়া যায়নি
এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১১ জন
অন্যান্য উপজেলায় পর্যটকরা আগের মতো ভ্রমণ করতে পারবেন
পর্যটন স্পট বগালেকে পর্যটকদের থাকার একটি হোটেলের মালিক ছিলেন লারাম।
বান্দরবানের রুমা উপজেলার পাইন্দু ইউনিয়নের মুননুয়াম পাড়া এলাকা থেকে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) এক সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বান্দরবানের রুমা উপজেলায় গহীন জঙ্গলে ‘জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’র এক জঙ্গি সদস্যের কবরের সন্ধান পাওয়া গেছে।
বান্দরবানের রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় দেশি-বিদেশি পর্যটকদের জন্য এবার অনির্দিষ্টকালের জন্য ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে জেলা প্রশাসন।
বান্দরবানের রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আগামী ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।