গ্রেপ্তারের পর আজ সকালে ওই ছাত্রলীগ নেতাকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারের পর আজ তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রুমা-থানচিতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় এ পর্যন্ত মোট ৬২ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত।
তবে বান্দরবান সদর, লামা, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ি-এই চার উপজেলার বিভিন্ন পর্যটন স্পটে পর্যটকদের যাতায়াতে বা ভ্রমণে বাধা থাকছে না।
নাথান বমের স্ত্রী লাল সং কিম রুমা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দীর্ঘসময় ধরে কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে।
যৌথবাহিনীর অভিযানের অংশ হিসেবে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের খাদ্য ও অর্থ যোগান বন্ধ করতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
তাদের কাছ থেকে ৭টি দেশীয় বন্দুক, ২০ রাউন্ড গুলি, ল্যাপটপ, ইউনিফর্ম ও বুট জব্দ করা হয়েছে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ওই চারজনকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
'গাড়ির চাপ আছে কিন্তু এবার যানজট হবে না, এটা আমি বলতে পারি।'
স্থানীয়রা জানান, পাহাড় ধসে বান্দরবান-থানচি-রুমা সড়কের মিলনছড়ি এলাকা থেকে শুরু করে চিম্বুক নীলগিরি পোড়া বাংলা এলাকা এবং বান্দরবান-রুমা ও থানচি সড়কের বিভিন্ন এলাকার পাহাড় ধসে সড়ক ভেঙে যায়।
তবে রোয়াংছড়িতে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে।
শনিবার আইএসপিআরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিহত সেনাসদস্যের নাম মোন্নাফ হোসেন রাজু (২১)। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরেকজন।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ ঘটনা ঘটে। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
রুমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেনের ভাষ্য, তিনি স্থানীয়দের কাছ থেকে জেনেছেন, বুধবার বিকেল ৩টার দিকে রেমাক্রিপ্রাংসা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের স্লৌপিপাড়ায় বিস্ফোরণের এ ঘটনা ঘটেছে।
বান্দরবানের রুমায় সশস্ত্র দুই গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির খবর পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার ভোর ৫টা থেকে উপজেলার পাইন্দু ইউনিয়নের মুয়ালপি পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গত শুক্রবার দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ৮ জন নিহত হয়। এরপর থেকে এসব এলাকার বাসিন্দারা ভয়ে-আতঙ্কে জীবন বাঁচাতে ভিটামাটি- বসতবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয় খুঁজছেন।
বান্দরবানের রোয়াংছড়ির ও রুমা দুই উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকার খামতাং পাড়ায় গত ৬ এপ্রিল দুই সশস্ত্র সংগঠনের মধ্যে গোলাগুলিতে ৮ জন নিহত হয়।
দুই ট্রাকের চালক ও এক চালকের হেলপারকে এখনো খুঁজে না পাওয়া যায়নি
এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১১ জন