‘আটককৃতদের শরীর ও ঘর তল্লাশি করে পাঁচটি বিদেশি পিস্তল, দুটি দেশিয় বন্দুক ও ১৮ রাউন্ড গুলি পাওয়া যায়।’
ঈদ উপলক্ষে তারা কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বসবাসরত স্বজনদের বাড়িতে বেড়াতে যাচ্ছিলেন বলে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন।
ইউএনডিপির শুভেচ্ছা দূত ও সুইডেনের রাজকুমারী ভিক্টোরিয়া কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পরিদর্শন করেছেন।
‘কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
সোমবার রাতে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।
‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ক্যাম্পে দুই পক্ষের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ড হতে পারে।’
সোমবার বিকেল ৩টায় কুতুপালংয়ের মধুরছড়ায় ৩ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে।
গতকাল রাতে কুতুপালং ৩ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি ও সি ব্লক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
সোমবার তিনি এ অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান।
বুধবার ভোরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ রোববার সকালে উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের তাজনিমারখোলা এলাকার ১৩ নম্বর ক্যাম্পের জি-১ ব্লকে এ ঘটনা ঘটে।
রোববার ভোর রাত ৪টার দিকে পালংখালী ইউনিয়নের তাজনিমারখোলা এলাকার ১৩ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের জি-ওয়ান ব্লকে এই ঘটনা ঘটে।
আটককৃতরা রোহিঙ্গা সশস্ত্র গোষ্ঠী আরসার সদস্য বলে পুলিশ জানিয়েছে।
কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রওশন আলী নামে এক রোহিঙ্গা কমিউনিটি নেতাকে (সাব মাঝি) গুল করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা।
এ ঘটনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে আরসার ৩ সদস্যকে।
গ্রেপ্তার আরিফ হোসেন টেকনাফের নয়াপাড়া মোছনি ১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বি-ব্লকের বাসিন্দা।
‘অস্ত্রের মুখে ঘর থেকে তুলে নেওয়ার ৬ ঘণ্টা পর’ তার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নিহত ব্যক্তির নাম সৈয়দ আলম।