ইমরান ট্রাইব্যুনালকে বলেন, ‘ওই সময় আমরা এর অর্থ বুঝতে পারিনি। কিন্তু পরদিন সকালে আমার অস্ত্রোপচার হওয়ার কথা থাকলেও তা আর হয়নি। আমার অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকে।’
অন্য আসামিদের মধ্যে আছেন—শেখ রেহানা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি এবং তার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক ও আজমিনা সিদ্দিক।
পঙ্গু হাসপাতালে গিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়ে বাংলাদেশকে আবার ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতেই কোটা আন্দোলন ঘিরে সহিংসতা চালানো হয়েছে।
তিনি বলেন, যারা জীবন দিয়েছেন তাদের জন্য হলেও এই রাষ্ট্রের ফিটনেস আমাদের তৈরি করতে হবে।
দ্য ডেইলি স্টারের মাসব্যাপী অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই সময়ে রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোকে নির্দেশ দেওয়ার পরেই প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার বেড়ে যায়। যাচাইকৃত ফোনালাপেও...
অভিযোগ গঠনের সময় সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় তিনি ট্রাইব্যুনালে বলেন, আমি দোষ স্বীকার করছি। আমি পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রপক্ষের সমর্থনে বক্তব্য দেব।
আজ বুধবার বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এই আদেশ দেন।
আরও ১৬৯টি স্থাপনার নাম পরিবর্তনের প্রক্রিয়া চলছে।
এর আগে মে মাসে ব্রিটিশ লেবার পার্টির আইনপ্রণেতা টিউলিপকে তলব করেছিল দুদক।
মামলায় বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত সব সংসদ সদস্যদেরও আসামি করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী নিজেই মামলাটি দায়ের করেন।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বর্তমানে ১৭০টি মামলা চলমান আছে। এর মধ্যে ১৫৮টি হত্যা, ৭টি মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগে মামলা।
চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি সৌরভ প্রিয় পাল বাদী হয়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল দেবের আদালতে এই মামলা করেন।
আইনজীবী জানান, আগামী সপ্তাহে হাইকোর্টে এ আবেদনের শুনানি হতে পারে।
‘গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনাসহ পলাতক আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির জন্য আমরা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আবেদন করব।’
গত রোববার ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবনে দেওয়া এই সাক্ষাৎকারটি আজ বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয়েছে।
যাত্রাবাড়ীতে শিক্ষার্থী ইমরান হত্যা মামলায় আসামিদের মধ্যে আছেন ইকবাল সোবহান চৌধুরী, মোজাম্মেল বাবু, মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল
শেখ হাসিনা কোন স্ট্যাটাসে ভারতে আছেন জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এ বিষয়ে ভারতকে জিজ্ঞাসা করুন। তারা বলতে পারবে কোন স্ট্যাটাসে শেখ হাসিনা ভারতে আছেন।’
নাশকতা ও সন্ত্রাস বিমা রাজনৈতিকভাবে অনুপ্রাণিত সহিংসতার পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদ বা নাশকতামূলক কাজের ফলে যে আর্থিক ক্ষতি হয়ে তার ক্ষতিপূরণ দিয়ে থাকে।