সংস্কৃতির এই ফারাকটা কীভাবে ধীরে ধীরে খাবার টেবিল থেকে চলন-বলন, ভাষা, কথাবার্তা, পছন্দ-অপছন্দের বহু জায়গায় ছড়িয়ে যায়, তা হয়তো ঠিকভাবে বোঝাও যায় না।
মানুষ তার ফেলে আসা প্রাক্তনের কাছে যান, কিংবা প্রাক্তন উঁকিঝুঁকি দিলে মনের জানালা খুলে দেন। কিন্তু কেন?
অনেক সময় দুটো মানুষ একই ছাদের নিচে থেকেও এত বেশি নিজস্ব জগতে মশগুল থাকে যে তাদের মধ্যে প্রেমিক-প্রেমিকা বা দাম্পত্যের যে বিশেষ অনুভূতিগুলো থাকার কথা, সেগুলো কোথায় যেন কমতে থাকে।
সঙ্গী, স্বামী-স্ত্রী কিংবা প্রেমিক-প্রেমিকার সঙ্গে আমরা বিভিন্ন ধরনের কথা বলি। মনের প্রায় সব কথাই ভাগ করে নিই তাদের সঙ্গে। কিন্তু যদি রাজনৈতিক মতাদর্শে না মেলে তখন আসলে কী হয়, কীই বা করা উচিত?
সম্পর্কে থাকাকালীন বা পছন্দের সঙ্গী বেছে নেওয়ার সময়টাতে কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য চোখ খুলে দেখলে এবং খেয়াল করলেই জানতে ও চিনতে পারবেন, সেই মানুষটি আদতে আপনার জন্য গ্রিন ফ্ল্যাগ কি না।
'পাসওয়ার্ড শেয়ারিং’ বিষয়টি নিয়ে অনেক রকম বিতর্ক রয়েছে।
রোমান্টিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে কেউ ‘রেড ফ্ল্যাগে’র আওতায় পড়েন কি না– সেটি বুঝতে হলে খেয়াল রাখতে হবে কিছু নির্দিষ্ট আচরণ ও বৈশিষ্ট্যের দিকে।
গেমারকে ব্যক্তিগত সময় দেওয়া যেমন জরুরি, তেমনি সঙ্গীর গেমিংয়ের আগ্রহের সঙ্গে নিজের আগ্রহ ভাগ করে নেওয়াও সম্পর্ককে শক্তিশালী করে।
সুখী সম্পর্কে থেকেও তৃতীয় ব্যক্তির অনুপ্রবেশ ঘটলে একে অন্যকে দোষারোপের আগেও যে প্রশ্নটি মাথায় আসে তা হচ্ছে– কী কমতি ছিল?
বুধবার সকালে গ্রেট হল অব দ্য পিপলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনা প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের নেতৃত্বে প্রতিনিধি পর্যায়ের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে এই নথিগুলোতে সই করা হয়।
নিজের ও সঙ্গীর ক্ষেত্রে এই সাত লক্ষণ আছে কি না, তা যাচাই করে নিলে সম্পর্কের পরবর্তী ধাপে যাওয়া কিছুটা হলেও সহজ হবে।
বন্ধুত্ব হোক বা প্রেম, অফিসের বস কিংবা সহকর্মী, অথবা পরিবারেরই কোনো সদস্য– তাদের মধ্যে কেউ আপনাকে নিজের সুবিধামতো ব্যবহার করছে কি না, তা বুঝতে সম্পর্কের গতিবিধির দিকে একটু নজর দিলেই হবে।
অনেকেই বিষয়টি সম্পর্কে সচেতন নন বলে দিনের পর দিন ব্রেডক্রাম্বিং চলতে থাকে।
বেশ পুরোনো একটা ধারণা প্রচলিত আছে যে, বিপরীত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন দুজনের প্রেমে পড়ার সম্ভাবনা তুলনামূলকভাবে বেশি।
একজনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে থাকাকালীন আরেকজনকে ভালোবাসা বা তার প্রতিও প্রেম অনুভূত হওয়া কি স্বাভাবিক? কী বলছেন মনোবিদ?
অধুনা প্রেমের গল্পে গোস্টিং শব্দটি অপরিচিত নয়।
কর্মব্যস্ত জীবনে কাজের দিকটা ঠিকঠাকভাবে সামলে সঙ্গীর জন্য পর্যাপ্ত সময় বের করা আসলেই কঠিন।
বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান হলে অধিকাংশেরই ভাগ্যে জোটে নিরবচ্ছিন্ন মনোযোগ এবং এই মনোযোগের ফলে সন্তানের মধ্যে ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় ধরনের প্রভাবই পড়ে।
জেনে নিন মনোবিদ শুভাশীষ কুমার চ্যাটার্জির কাছ থেকে।