সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ব সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়ার সাংবাদিক লায়ালের বসবাস দুবাইতে।
গত নভেম্বরে ইসরায়েল ও লেবাননের ইরান সমর্থিত সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ ৮০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়। সেই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ রোববার শেষ হয়েছে।
হিজবুল্লাহ দীর্ঘদিন আসাদ সরকারকে সমর্থন দিয়ে গেছে। আসাদবিরোধী বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধও করেছে তারা।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, সীমান্ত অঞ্চলে তারা গুলি চালিয়েছে এবং রকেট ছুড়েছে, কারণ সেখানে সন্দেহভাজনদের দেখা গেছিল।
আজ বুধবার স্থানীয় সময় ভোর ৪টা থেকে (বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টা) যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে।
কিন্তু ১৮ নভেম্বর ইসরায়েলের পার্লামেন্ট নেসেটে দেওয়া এক বক্তৃতায় নেতানিয়াহু জানান, লেবাননে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হলেও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণে অভিযান চালিয়ে যাবে ইসরায়েলি বাহিনী।
কিছু রকেট মধ্য ইসরায়েলে আঘাত হানে। এতে বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ভেঙে পড়ে।
এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলমান সংঘাতে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ১৮৮ জন সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মী নিহত হয়েছেন।
আইওএমের সৌজন্যে প্রত্যেক প্রত্যাবর্তনকারীকে হাত খরচ, মৌলিক খাদ্য সরবরাহ ও চিকিৎসা সহায়তা বাবদ পাঁচ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, সোমবার রাতে তাদের ৯৮তম এলিট ডিভিশনের সেনারা লেবাননে স্থল অভিযান শুরু করেছে। এই ডিভিশনটি দুই সপ্তাহ আগেও গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে লড়ছিল।
হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের মুখপাত্র বলেন, নিয়ম মেনেই ইসরায়েল সীমিত আকারে লেবাননের ভূখণ্ডে স্থল অভিযান শুরু করেছে।
ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী বলেছে, যে তারা সীমান্তের কাছাকাছি দক্ষিণ লেবাননের গ্রামগুলোতে সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সীমিত স্থল অভিযান শুরু করেছে।
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরাল্লাহ নিহত হওয়ার পর এটাই সংগঠনটির কোনো নেতার প্রথম আনুষ্ঠানিক ভাষণ।
আজ দিনের শুরুতে গুজব ছড়িয়ে পড়ে, নির্বাহী কাউন্সিলের প্রধান হাশেম সাফিএদ্দিন হিজবুল্লাহ প্রধান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। এ ঘটনার পরই এই বিবৃতি প্রকাশ করে হিজবুল্লাহ।
বৈরুতে একটি অ্যাপার্টমেন্ট বিল্ডিংয়ের উপরের তলায় হামলার ঘটনাটি ঘটে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘চীন এই ঘটনা ও পারিপার্শ্বিকতার ওপর নজর রাখছে এবং এ অঞ্চলে অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনায় উদ্বিগ্ন।’
১৯৯২ সালে সংগঠনটির মহাসচিব হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার পর থেকে হিজবুল্লাহ ও নাসরাল্লাহর নাম সব সময়ই একই কাতারে উচ্চারণ করা হতো। হিজবুল্লাহ মানেই নাসরাল্লাহ, নাসরাল্লাহ মানেই হিজবুল্লাহ—এই মন্ত্রে চালিত...
পশ্চিমা বিশ্লেষকদের মতে, ইরানের সমর্থনেই মূলত ইসরায়েলের উত্তর সীমান্তে সমীহ জাগানিয়া শক্তিতে পরিণত হয় হিজবুল্লাহ।
শিয়া নেতা হাসান নাসরাল্লাহ ১৯৯২ সাল থেকে হিজবুল্লাহর নেতৃত্বে ছিলেন।