দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একজন কর্মকর্তা জানান, এ নিয়ে প্লট বরাদ্দের অনিয়ম সংক্রান্ত ছয়টি মামলার সব কটিতেই আদালত শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ গ্রহণ করলেন।
গত ২৫ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া শেখ হাসিনা, পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
এই তদন্তে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানাসহ আরও অনেকের নাম আছে।
তারা এই ব্যাংক অ্যাকাউন্টগুলোতে মোট ৩৯৪ কোটি ৬০ লাখ ৭২ হাজার ৮০৫ টাকা জমা করেছিলেন।
তিনি বলেন, নরেন্দ্র মোদি খুব স্পষ্টভাবে বলেছেন যে, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক দেশের সঙ্গে, কোনো দলের সঙ্গে নয়।
আমার ঠিক জানা নেই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে সরকার তাদের অবস্থান কবে পরিবর্তন করবে।
জবাবে নরেন্দ্র মোদি অবশ্য শেখ হাসিনার মন্তব্যকে ঘিরে উত্তেজনার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে দায়ী করেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিয়ে আদালতে সিআইডি এ মামলা দায়ের করেছে।
‘জাতিসংঘের রিপোর্ট পড়ে সবার গায়ের লোম দাঁড়িয়ে গেছে। কী ভয়াবহতা!’
জবাবে নরেন্দ্র মোদি অবশ্য শেখ হাসিনার মন্তব্যকে ঘিরে উত্তেজনার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে দায়ী করেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিয়ে আদালতে সিআইডি এ মামলা দায়ের করেছে।
‘জাতিসংঘের রিপোর্ট পড়ে সবার গায়ের লোম দাঁড়িয়ে গেছে। কী ভয়াবহতা!’
জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, ১০টা ফিরাউনকে একত্রিত করলেও শেখ হাসিনার মতো এত দুর্ধর্ষ, এত জুলুমকারী হতে পারবে না।
তিনি বলেন, আমরা একে অপরের কাছ থেকে শিখি। আমরা একসঙ্গে কাজ করছি, এটাও দুর্নীতি কমার একটি লক্ষণ।
আবেদনে দুদক বলেছে, এসব ব্যাংক হিসাব থেকে অর্থ স্থানান্তরের চেষ্টা করছেন শেখ হাসিনাসহ অন্যরা। সুতরাং, তাদের অর্থ স্থানান্তর থেকে বিরত রাখতে ব্যাংক হিসাবগুলো জব্দের আদেশ দেওয়া উচিত।
চার পর্বের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে আরও উঠে এসেছে, কীভাবে হাসপাতালের মর্গ থেকে মরদেহ নিয়ে যেতে পরিবারকে সময় দেওয়া হয়নি এবং এখনও স্বজনদের মরদেহের অপেক্ষায় কী দুঃসহ দিনযাপন করছেন তারা।
চার পর্বের অনুসন্ধানের দ্বিতীয় পর্বে আজ পড়ুন কীভাবে গণহত্যার প্রমাণ ও হাসপাতালের নথি লুকানোর চেষ্টা করেছে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার-
দুদকের দাবি, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোনের মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে ঢাকার পূর্বাচল নিউ টাউন প্রকল্পে নিজ ও পরিবারের জন্য সরকারি প্লট নিশ্চিত করেন।
অপর আসামিরা হলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ ও হাসান মাহমুদ খন্দকার।