আজ রোববার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনে তালা দেন।
২৬ আগস্ট থেকে ৭ সেপ্টেম্বর রাত ১১টা পর্যন্ত ব্যক্তি অথবা সংগঠনের পরিচয়ে হল কিংবা ক্যাম্পাসে প্রচার কার্যক্রম চালানো যাবে।
দুপুর ১টা থেকে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু হয়।
দুপুর ৩টার দিকে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের মূল ফটক তালাবদ্ধ করে সেখানে অবস্থান নেন।
মোট ৫০৯টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছিল...
চিফ রিটার্নিং অফিসার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিনের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে কিছু কার্যক্রমকে সুস্পষ্ট আচরণবিধি লঙ্ঘন বলে বিবেচিত হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
শুরুতে একে ‘ডাকসু’ নামে ডাকা হতো না।
প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, মোট ভোটারের মধ্যে ১৫ হাজার ১৫১ জন (৬১ শতাংশ) ছাত্র এবং ৯ হাজার ৭৪১ (৩৯ শতাংশ) জন ছাত্রী।
কয়েকজন পরীক্ষার্থী ও অভিভাবক বলেন, ‘ম্যাজিস্ট্রেটসহ সরকারি কর্মকর্তারা সারাক্ষণ পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত ছিল এবং এদিন পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত গার্ড দেওয়া হয়।’
প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা অনশনে বসার সিদ্ধান্ত নেন।
আজ বিকেল সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে তারা অনশনে বসেন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, এপ্রিলের আগেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মূল ক্যাম্পাসে স্থানান্তরের ঘোষণা দিলেও এখনো বাস্তবায়ন করতে পারেনি।
দাবি পূরণ না হলে আগামীকাল সোমবার দুপুর ৩টা থেকে আমরণ অনশনে বসার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
সমাবেশ থেকে শিক্ষার্থীরা ঐক্যের ডাক দেন। সমাবেশ শেষে তারা জানান, ছয় দফা দাবি আদায়ে আজ তারা দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে একযোগে মহাসমাবেশ করেছেন। দাবি পূরণ না হলে আগামীকালও তারা বিক্ষোভ করবেন।
শিক্ষার্থীরা বলেন, দাবি মানা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
প্রশ্নপত্রে দেখা যায়, ১৩ নম্বর প্রশ্নে জানতে চাওয়া হয় ‘দিলদরিয়া’ কোন সমাস? এর সঠিক উত্তর হবে রূপক কর্মধারয় সমাস। কিন্তু প্রশ্নপত্রে প্রদত্ত চারটি অপশনের কোনোটিতেই সঠিক উত্তর দেওয়া নেই।
আজ শনিবার দুপুরে ঢাকা সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সামনে মানববন্ধন থেকে এ ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে এ কর্মসূচি শুরু করেন তারা।