পেঁয়াজের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি, দেশি জাতের দাম ৩০-৩৫ টাকা থেকে বেড়ে ৬৫ টাকায় দাঁড়িয়েছে।
জনগণকে জিম্মি করে ব্যবসায়ীরা ভোজ্য তেলের দাম নির্ধারণ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি এস এম নাজের হোসাইন।
পেঁয়াজের দর গত বছরজুড়ে বেশি থাকলেও এ বছরের চিত্র সম্পূর্ণ বিপরীত। নতুন পেঁয়াজ বাজারে এলেও প্রত্যাশা অনুযায়ী বাড়েনি চাহিদা। দাম কমে যাওয়ায় উৎপাদন খরচ উঠবে কি না—শঙ্কায় পাবনা ও ফরিদপুরের চাষিরা।
চট্টগ্রামে তেলের সরবরাহ যদি স্বাভাবিক না হয়, তাহলে বুধবার থেকে গুদাম পর্যায়ে অভিযান চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম।
চট্টগ্রামে খুচরা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের (খোলা) দাম প্রতি লিটার ১৬০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে প্রশাসন। অবিলম্বে নতুন এই দাম কার্যকর হবে।
‘যদি কর্তৃপক্ষ বাজার সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করত, তাহলে মধ্যবিত্ত ও নিম্নআয়ের মানুষ ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে পারত।’
মোটা চাল থেকে সয়াবিন তেল, আলু থেকে ছোলা ও খেজুর থেকে ডিম—প্রায় সব পণ্যের দাম বেড়েছে।
ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে প্রতি কেজি চিকন চাল ৭০ থেকে ৮৪ টাকায়, মোটা চাল ৫৪-৫৮ টাকায় এবং মাঝারি চাল ৬০-৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সারা বছর আমদানির পরিকল্পনা
নিত্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে গত ১৫ মার্চ ব্রয়লার মুরগি, গরুর মাংস, খাসির মাংস, আলুসহ ২৯টি পণ্যের খুচরা দাম নির্ধারণ করে দেয় সরকারের সরকারের কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। কিন্তু ব্যবসায়ীরা এখনও...
গত বছরের ২৮ অক্টোবর ভারত পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা দেয়। পরে, নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ৩১ মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
এ বছরও বাজারে তরমুজ আসার পর কেজি দরে বিক্রি হচ্ছিল। রোজার শুরুর দিকে কেজিপ্রতি তরমুজ ৮০ টাকায় বিক্রি হয় ঢাকার বিভিন্ন বাজারে।
'পণ্যের দাম যদি কমাতেই না পারে তাহলে এসব করে কেন? এটা চোখে ধুলা দেওয়া ছাড়া আর কিছু না।'
‘কর্তৃপক্ষ শুধু দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে, সেগুলো কার্যকর করার ব্যবস্থা নেয়নি'
সাশ্রয়ী বাজারে, প্রতি হালি ডিম ৩৬ টাকায়, গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬৫০ টাকায়
আগামীকাল এই সফটওয়্যারের উদ্বোধন করা হবে।
‘এখানে কাঠামোগত সমস্যাটাই সবচেয়ে বড় হয়ে দেখা দিয়েছে। তাই কেবল ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম দিয়ে কোনোকিছু তো হবে না। কারণ দেশের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তিরাই ব্যবসায়ী।’
কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে ২০০ টাকার নিচে কোনো খেজুর পাওয়া যাচ্ছে না