প্রায় ১৫০টিরও বেশি দেশ ইতোমধ্যে ফিলিস্তিনকে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলেও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি ও জাপানসহ বেশিরভাগ পশ্চিমা শক্তিশালী রাষ্ট্র এখনো দেশটিকে স্বীকৃতি দেয়নি।
তবে তার এই পদক্ষেপকে বিশ্ব অর্থনীতির জন্য বড় ধাক্কা হিসেবে অভিহিত করেছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান। লাখো মানুষের ওপর এই শুল্কারোপের ভয়াবহ প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
পুতিন জানান, রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি আলোচনা শুরু করে ট্রাম্প এটাই প্রমাণ করেছেন যে তিনি শান্তি চান।
কারাসিন বলেন, ‘আমরা আলোচনা চালিয়ে যাব। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এই আলোচনায় যুক্ত করব। সর্বোপরি, জাতিসংঘ ও সুনির্দিষ্ট কিছু দেশ এতে যুক্ত হবে।’
রিয়াদের রিৎজ-কার্লটন হোটেলে বৈঠকের আয়োজন করেছে সৌদি মধ্যস্থতাকারীরা।
ট্রাম্প জানান, যুদ্ধরত দুই পক্ষের মধ্যে ‘কিছু সুনির্দিষ্ট সম্পদ ভাগাভাগি করে নেওয়ার’ বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে।
আতশবাজির যন্ত্র থেকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব ইতিবাচক বলে তারা মনে করছেন।
মস্কোর দক্ষিণ শহরতলিতে অন্তত এক ব্যক্তি নিহত ও তিন জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই অঞ্চলের গভর্নর আন্দ্রেই ভোরোবিয়ভ।
ইউক্রেনে মার্কিন সামরিক সহায়তা আসা বন্ধ হয়ে যাওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে দেশটিতে আক্রমণের মাত্রা আবার বাড়িয়েছে রাশিয়া।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁকে নেপোলিয়ন বোনাপার্ট ও এডলফ হিটলারের সঙ্গে তুলনা করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ। পাশাপাশি তাকে পারমাণবিক হুমকি দেওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহ্বান...
রাতভর ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ওই হোটেলের পাশাপাশি ১৪টি অ্যাপার্টমেন্ট ভবন, একটি ডাকঘর, প্রায় দুই ডজন গাড়ি, একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন ও ১২টি দোকান ক্ষতির শিকার হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেনকে সামরিক ও আর্থিক সাহায্য দেয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। বিশ্লেষকদের মতে, এই পরিস্থিতিতে ইইউ-র সামনে নিজেদের সুরক্ষা বাড়িয়ে সামরিক ক্ষেত্রে স্বনির্ভর...
মঙ্গলবার মার্কিন কংগ্রেসে দেওয়া বক্তব্যে জেলেনস্কির কাছ থেকে পাওয়া চিঠি পড়ে শোনান ট্রাম্প।
তৎকালীন ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই সহায়তার অনুমোদন দেন। সে সময় দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, তারা ‘ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষায় নিরবচ্ছিন্ন সমর্থন জুগিয়ে যাবে’।
গত শুক্রবার এই চুক্তি সই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে নজিরবিহীন বাগবিতণ্ডায় ভেস্তে যায় সেই উদ্যোগ।
ট্রাম্পের সঙ্গে পুতিনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক এখন অনেকের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ, বিশেষত, ইউরোপে এবং মার্কিন ডেমোক্র্যাটিক পার্টিতে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া প্রতিবেশী ইউক্রেনে হামলার পর থেকেই স্যুট-টাই ও ফুল হাতা শার্ট পরে বৈঠকে যাওয়া বাদ দিয়েছেন জেলেনস্কি।