স্টাফ রিপোর্টার, দ্য ডেইলি স্টার
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরে সরকারের এক লাখ ২৫ হাজার ৭৪১ কোটি টাকার ভর্তুকি ও প্রণোদনার লক্ষ্যমাত্রা সংকটময় অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে রাজস্ব আদায়ের চাপ বাড়িয়ে দেবে।
সামনের অর্থবছরে ৫৫ লাখ নিম্ন আয়ের পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে, চলতি অর্থবছরে যা ছিল ৫০ লাখ। এই পরিবারগুলো ১৫ টাকা কেজি দরে মাসে ৩০ কেজি পর্যন্ত চাল পাবে। প্রতিটি পরিবার এই সহায়তা পাবে ছয় মাস...
প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারের ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর জন্য সুখবর আসতে পারে।
চলতি বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে (জানুয়ারি-মার্চ) বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স পেয়েছে, যা মোট রেমিট্যান্স প্রবাহের ১৮ শতাংশের বেশি।
বর্তমানে সরকারি অফিসে প্রায় ৬০ হাজার ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে আরও ১০ হাজার আউটসোর্সিং কর্মী আছেন।
চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় সরকারি খাদ্য বিতরণ আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশের বেশি কমেছে।
শপিং মল ও অ্যাপার্টমেন্ট মাঠগুলোকে খেয়ে ফেলেছে। অবশিষ্ট যে কয়েকটি খোলা জায়গা আছে সেগুলো হয় তালাবদ্ধ না হয় জনাকীর্ণ।
বাংলাদেশের ভোগ্যপণ্যের দ্রুততর পরিবেশক ‘শপআপ’ সারাদেশে ২০০টিরও বেশি কেন্দ্র পরিচালনা করছে। সৌদি আরব, মিশর ও পাকিস্তানে আছে ‘সারি’র কার্যক্রম।
প্রকল্প পরিচালক ছিলেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান। তাকে গত সপ্তাহে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) বিভিন্ন দাবিতে যে সংঘাতময় পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছিল এর মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা।
‘বাংলাদেশের ইতিহাসে ফেব্রুয়ারি মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এটাই।’
তবে, যেসব কোম্পানি রপ্তানির পরিমাণ ও মূলধনের দিক দিয়ে তুলনামূলক বড়, তারা ভালো পারফরম্যান্স করলেও তবে ছোট কোম্পানিগুলোকে লড়াই অব্যাহত রাখতে হয়েছে।
মূলত উচ্চহারে সুদ, মূল্যস্ফীতি ও অন্যান্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক সংকটের কারণে গত বছরের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের মুনাফা কমেছে।
মূলত কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়া ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে অবকাঠামো প্রকল্পগুলোয় সরকারি খরচ কমে যাওয়ায় এমনটি হয়েছে।
হা-মীম গ্রুপের জ্বালানি বিভাগের দায়িত্বে থাকা তানুল চক্রবর্তী দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘পরিবেশবান্ধব জ্বালানির জন্য বৈশ্বিক ফোরাম ও কমপ্লায়েন্সের প্রয়োজনীয়তার প্রতি আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জমা দেওয়া টাস্কফোর্স প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লক্ষ্য নির্ধারণে অস্পষ্টতা, ভুল মানুষকে সুবিধা দেওয়া কিংবা যাদের প্রয়োজন নেই এমন মানুষকে সুবিধা দেওয়ার মতো ক্রমাগত ত্রুটির কারণে...
এই প্রকল্পগুলোর প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছিল ১১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার, যা পরে বেড়ে ১৮ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
তিনি জানান, বাইরে থেকে দৃশ্যমান সমস্যা তো ছিলই, অভ্যন্তরীণ সমস্যা ছিল আরও তীব্র—বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দ্রুত কমছিল, মূল্যস্ফীতি বাড়ছিল এবং ব্যাল্যান্স অব পেমেন্ট ছিল নেগেটিভ।