এএপির নেতা গোপাল রাই বলেছেন, ভারত ও বিশ্বের অন্যান্য দেশে কেজরিওয়ালের সমর্থকরা আজকের এই গণ-অনশন কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন।
বিজেপির দাবি, কেজরিওয়াল যেহেতু দুর্নীতি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছে, তার মুখ্যমন্ত্রীত্ব থেকে পদত্যাগ করা উচিত। তবে এএপি দাবি করছে, তিনি কারাগারে থাকলেও মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব চালিয়ে যাবেন।
দলটির সভায় সন্দীপ প্রশ্ন রাখেন, কেজরিওয়ালের কি পদত্যাগ করা উচিৎ? উত্তরে সবাই বলেন, ‘সরকার চালেগা জেল সে (সরকার চলবে জেল থেকে)’।
আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের আগে সেই ইডির হাতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর গ্রেপ্তার তাই রাজনৈতিকভাবে কেজরিওয়াল ও তার দলের জন্য কি ইঙ্গিত বহন করছে, সেটাই বিবেচ্য বিষয়।
কারা হেফাজতে থেকেও মুখ্যমন্ত্রীয় দায়িত্ব চালিয়ে যাচ্ছেন কেজরিওয়াল। আজ তিনি প্রথম নির্দেশনা পাঠিয়েছেন।
আবগারি নীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি দুর্নীতি মামলায় গতকাল তাকে গ্রেপ্তারের পর আজ শুক্রবার রিমান্ডে পাঠালেন আদালত।
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের এক মাসের কম সময় আগে কেজরিওয়ালের গ্রেপ্তারের ঘটনা জন্ম দিয়েছে নানা প্রশ্নের।
ইতোমধ্যে আম আদমি পার্টির নেতা মনীশ সিসোদিয়া এবং সঞ্জয় সিংকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মমতা অভিযোগ করেন, সিএএ আইনের মাধ্যমে সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হতে পারে।
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের এক মাসের কম সময় আগে কেজরিওয়ালের গ্রেপ্তারের ঘটনা জন্ম দিয়েছে নানা প্রশ্নের।
ইতোমধ্যে আম আদমি পার্টির নেতা মনীশ সিসোদিয়া এবং সঞ্জয় সিংকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মমতা অভিযোগ করেন, সিএএ আইনের মাধ্যমে সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হতে পারে।
এ মামলায় সাক্ষী হিসেবে কেজরিওয়ালকে ডাকা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযোগ আনা হয়নি। ২৬ ফেব্রুয়ারি একই মামলায় সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে সিবিআই গ্রেপ্তার করে। পরে তিনি জামিনে মুক্তি পান।
দিল্লির রাজ্য সরকারের মোট ৩৩ বিভাগের ১৮টিরই দেখভাল করেন মনীশ।