পরে আখতার হোসেন হুদাকে জাবেদ রাসিনের সঙ্গে কোলাকুলি করিয়ে দেন।
তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনে কমিশন সব অংশীদারদের সঙ্গে আবারও বসবে এবং বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে বিশেষভাবে আলোচনা করবে।’
'আমরা এখন প্রতিটি প্রস্তাব পর্যালোচনা করছি এবং সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত নেওয়ার কাজ করছি।'
পর্যালোচনার জন্য এই খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ইতোমধ্যে পাঠানো হয়েছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে ওয়াকআউটের কিছুক্ষণ পর আবার দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।
আলী রীয়াজ বলেন, আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার বিষয়ে একমত হয়েছি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের দ্বিতীয় দফার ১৪তম দিনের সংলাপের সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আজকের সংলাপে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ, সাংবিধানিক সংস্কার...
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, রাষ্ট্র বিনির্মাণে নারীদের অংশগ্রহণকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে। এই প্রাতিষ্ঠানিক রূপের মাধ্যমেই রাজনীতিতে, রাষ্ট্র গঠনে এবং আইন প্রণয়ণে নারীদের মর্যাদার সঙ্গে অংশগ্রহণের...
অধস্তন আদালত সম্প্রসারণের ক্ষেত্রেও দলগুলো একমত পোষণ করেছে বলে জানান তিনি।
জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের আলোচনার শুরুতে এসব কথা বলেন তিনি।
আজ রোববার জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গণসংহতি আন্দোলনের আলোচনার শুরুতে অধ্যাপক আলী রীয়াজ এ কথা বলেন।
‘আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে একটি জাতীয় সনদে উপনীত হতে চাই। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে চাই, যেখানে মানুষ তার অধিকার থেকে বঞ্চিত না হন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বা কোনো নিপীড়নের শিকার না হন।’
তিনি বলেন, ‘গত ১৬ বছর ধরে দেশের সর্বস্তরের মানুষ যে ফ্যাসিবাদের নিপীড়ন সহ্য করেছে, তা যেন আর ফিরে না আসে। এখন নতুন বাংলাদেশ গড়ার সময় এসেছে।’
‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ ও মতপার্থক্য থাকলেও অনেকে একই মতামত পোষণ করেন।’
আলী রিয়াজ বলেন, এই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস, যিনি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনেরও প্রধান। তাই চাপের প্রশ্ন ওঠে না, আমরা কোনো চাপ অনুভবও করি না।
সংস্কার কমিশনগুলোর দেওয়া প্রতিবেদনগুলো নিয়ে দ্রুততম সময়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ-আলোচনা হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, গণভোটের মাধ্যমে সংবিধান সংস্কার হবে কি না, সেটি সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর বিবেচনার বিষয়।
তিনি বলেন, ‘সহমর্মিতার বোধ নিয়ে একটি জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলার মাধ্যমেই ধীরে ধীরে সব বৈষম্য দূর হবে।’
দেখুন স্টার কানেক্টসে।