আগামী অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ছয় দশমিক ছয় শতাংশ বাড়তে পারে...
শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন, কৃষি, নদী খনন ও পুনরুদ্ধারের মতো খাতে এডিবির সহায়তা চেয়েছেন।
এডিবির তথ্য অনুসারে, বাংলাদেশে সেচের জন্য প্রায় ১২ লাখ ২০ হাজার ডিজেল পাম্প ও চার লাখ ৩০ হাজারের বেশি বৈদ্যুতিক পাম্প ব্যবহার করা হয়। এটি দেশের মোট কৃষি খরচের ৪৩ শতাংশ।
‘রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় সহায়তার হাত বাড়িয়ে বিশ্বব্যাংক ও এডিবি প্রমাণ করার একটি সুযোগও পাচ্ছে যে, তাদের লক্ষ্য শুধুমাত্র নির্বিচার ঋণ ব্যবসাতে সীমাবদ্ধ নয়।’
টিকা উৎপাদনে বাংলাদেশকে ৩৩৮ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিতে আগ্রহী এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।
বাংলাদেশের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্স, সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইটি) প্রোগ্রামের উন্নয়নে ১০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।
আজ বুধবার ‘উন্নয়নশীল এশিয়ায় অর্থনৈতিক প্রবণতা ও সম্ভাবনা: দক্ষিণ এশিয়া’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এডিবি এ পূর্বাভাস জানিয়েছে।
দক্ষ জনশক্তি তৈরি ও শিল্প খাতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে বাংলাদেশকে ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।
গত এপ্রিলে এডিবির পূর্বাভাসে বলা হয়েছিল, ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ।
বাংলাদেশি নিয়োগদাতারা গত ৫ বছরে প্রতি ১০ জন চাকরিপ্রার্থীর মধ্যে এমন ৯ জনকে নিয়োগ দিয়েছেন, যাদের অন্তত প্রাথমিক পর্যায়ের ডিজিটাল জ্ঞান ও দক্ষতা রয়েছে। সম্প্রতি এক জরিপে এ তথ্য জানা গেছে।
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যেও বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার বাড়ছে। এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) অনুমান করছে ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি বাড়তে পারে ৬ দশমিক ৬ শতাংশ।
বাংলাদেশকে বাজেট সহায়তায় সহজ শর্তে ৫০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক আগামী ৩ বছরে বাংলাদেশকে ৯ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ সরবরাহ করবে। তাদের এই ঋণের পরিমাণ গত ৩ বছরের তুলনায় ৮৪ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি।
আর্থ-সামাজিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের দুর্বল জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করতে বাংলাদেশকে ২৫০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।