জানিয়েছেন মিরপুর ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের পুষ্টিবিদ শরীফা আক্তার শাম্মী এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেসপিরেটরি মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান।
বগুড়ার শিবগঞ্জ ও গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় গিয়ে দেখা যায়, সম্প্রতি দীর্ঘ সময় তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ায় এবং কম বৃষ্টির কারণে কাঁচা মরিচের গাছ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আমাদের দেশে এ বছর মরিচ তেমন হয়নি। উৎপাদন কিছু কম হয়েছে কিন্তু এত দাম এটা আমরা মোটেই আশা করি না।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গত পরশু ৭ দিন পরে ঢাকায় যে চামড়া ঢুকেছে, তারা কিন্তু প্রত্যেকে খুশি, দাম পেয়েছে।’
গাজীপুরের বাজারে ২ কেজি কাঁচা মরিচের দাম ও ৪০ কেজি বা প্রায় ১ মণ ধানের দাম প্রায় সমান।
আমদানি কম হওয়াই কারণ বলছেন ব্যবসায়ীরা।
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে কাঁচা মরিচ আমদানি বন্ধ করেছেন আমদানিকারকরা। গতকাল সোমবার ও আজ মঙ্গলবার এ বন্দর দিয়ে কোনো কাঁচা মরিচ আমদানি হয়নি।
নারায়ণগঞ্জের দ্বিগুবাবুর বাজারে ক্রয়মূল্য যাচাই করে ১০০ টাকা দরে কাঁচা মরিচ বিক্রির নির্দেশ দেন ভোক্তা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা।
জাগীর কাঁচাবাজার আড়ৎ, মোল্লা বাজার, পৌর কাঁচাবাজার ও মানিকগঞ্জ বাজারে অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা করা হয়
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে কাঁচা মরিচ আমদানি বন্ধ করেছেন আমদানিকারকরা। গতকাল সোমবার ও আজ মঙ্গলবার এ বন্দর দিয়ে কোনো কাঁচা মরিচ আমদানি হয়নি।
নারায়ণগঞ্জের দ্বিগুবাবুর বাজারে ক্রয়মূল্য যাচাই করে ১০০ টাকা দরে কাঁচা মরিচ বিক্রির নির্দেশ দেন ভোক্তা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা।
জাগীর কাঁচাবাজার আড়ৎ, মোল্লা বাজার, পৌর কাঁচাবাজার ও মানিকগঞ্জ বাজারে অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা করা হয়
বিক্রেতারা বলছেন, ভারতের মরিচ বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশ করায় দেশি মরিচের দাম কমে গেছে।
কাঁচা মরিচ বন্দর থেকে দ্রুত খালাশ দেয়ার জন্য মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এরকম পরিস্থিতিতে সরকারের নানামুখী পদক্ষেপ নিতে হয়। একদিকে বড় ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভাঙায় যেমন তাকে সজাগ থাকতে হয়, তেমনি ছোট ছোট ব্যবসায়ীরা যাতে মার না খান, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হয়।
বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে সরবরাহ বাড়ায় দাম কিছুটা কমেছে।
মরিচ আমদানির অনুমতি দেওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ৯৩ টন মরিচ আমদানি করা হয়েছে।
‘২-৩ দিন পর মরিচের দাম এত বেশি থাকবে না। তবে ২০০ টাকার নিচে মনে হয় না মরিচ পাওয়া যাবে। কারণ, এ বছর তাপপ্রবাহের কারণে মরিচের গাছ মরে যাওয়ায় উৎপাদন কম হয়েছে।’
কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি এস এম নাজের মনে করেন, ‘কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০-৮০০ টাকা হওয়ার বিষয়টি কোনোভাবেই যৌক্তিক নয়। এখানে অবশ্যই সিন্ডিকেটের কারসাজি আছে...