‘যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বের কোনো দেশই আর বিশ্বাসযোগ্য অংশীদার মনে করে না।’
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন তিনি।
কার্নির মতে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের গতিপথ স্থায়ীভাবে বদলে দিয়েছেন ট্রাম্প।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি আছে, এমন দেশগুলোর ওপর পাল্টা শুল্কের ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প।
জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেন, ‘আমি এই মাত্র গভর্নর জেনারেলকে অনুরোধ করেছি যাতে তিনি পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে ২৮ এপ্রিল নির্বাচনের আহ্বান জানান। তিনি এতে সম্মতি দিয়েছেন।’
জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় বসার পর ট্রাম্পকে নিয়ে এবার সবচেয়ে কঠোর মন্তব্য করলেন কার্নি।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রায় ১০ বছর ক্ষমতায় থাকার পর গত জানুয়ারিতে পদত্যাগের ঘোষণা দেন জাস্টিন ট্রুডো।
ফরওয়ার্ড কিসের তথ্য অনুযায়ী—গত বছরের একই সময়ের চেয়ে এ বছরের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে যুক্তরাষ্ট্রে কানাডা থেকে নতুন বুকিং প্রায় ২০ শতাংশ কমেছে।
তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জাস্টিন ট্রুডোর স্থলাভিষিক্ত হবেন।
ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, তিনি এখনো চীনের পণ্যে নতুন শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা বাতিল করেননি।
সুইজারল্যান্ডের দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামে দেওয়া ভার্চুয়াল বক্তব্যে এই কথা জানান তিনি।
সোমবার কানাডা ও মেক্সিকান পণ্য আমদানিতে ব্যাপক শুল্ক আরোপের আভাস দেন তিনি, যা আগামী ফেব্রুয়ারি থেকেই কার্যকর হতে পারে। মঙ্গলবার চীনের পণ্যেও শুল্ক আরোপের বিষয়টি উল্লেখ করেন নতুন প্রেসিডেন্ট।
কানাডা থেকে আমদানি হওয়া পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্কের ঘোষণা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট-ইলেক্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
নিজেদের দেশের ঐতিহ্য এবং ইতিহাসকে শুদ্ধভাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে পৌঁছে দিতে আমাদের সংস্কার এবং সংরক্ষণের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতে পারি।
সাম্প্রতিক সময়ে পানামা খালের দখল নেওয়া, গ্রিনল্যান্ড কিনে নেওয়া ও কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্যে রূপান্তরের মতো বিতর্কিত বক্তব্য রেখেছেন ট্রাম্প।
ট্রুডো (৫৩) সোমবার অটোয়ায় এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বলেন, ‘দল নতুন একজন নেতা বেছে নেওয়ার পর আমি দলের নেতা ও প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দিতে আগ্রহী।’
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।
গবেষণাকাজ শুধু তাদের জন্যই যারা প্রকৃত অর্থেই দীর্ঘ একটা সময় এবং তাদের শ্রম এই কাজে ব্যয় করতে আগ্রহী।
পদত্যাগের পরও ট্রুডো অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ চালিয়ে যাবেন কী না, সে বিষয়টি নিশ্চিত নয়। তাৎক্ষণিকভাবে নতুন কাউকে নেতৃত্বভার দেওয়ার বিকল্পটিও রয়েছে লিবারেল পার্টির সামনে।