সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায়, ঢাকার চীনা দূতাবাসের কারিগরি সহায়তায় শিল্পকলা একাডেমি এই ড্রোন শো আয়োজন করে।
গত ১৮ জুলাই যাত্রাবাড়ী এলাকায় পুলিশের গুলিতে গুরুতর আহত হন। তার মাথায় তিনটি গুলিবিদ্ধ হয়।
আবু সাঈদের শূন্যতা কখনো পূরণ হবার নয়...
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, জুলাই-আগস্টে যে হত্যাকাণ্ড, যে বর্বরতাটা হলো তার সুষ্ঠু বিচার করতে হবে। আমাদের সীমিত সময়ে অবশ্যই চেষ্টা করব, মানুষকে এই বিচারের কিছু কিছু রায় দেওয়ার।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের সম্মানে ঢাকা সেনানিবাসে ইফতার আয়োজন করা হয়।
বিদেশি বইয়ের ওপর সব কর অব্যাহতি দেওয়ার পরামর্শও দিয়েছে সিপিডি।
চার পর্বের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে আরও উঠে এসেছে, কীভাবে হাসপাতালের মর্গ থেকে মরদেহ নিয়ে যেতে পরিবারকে সময় দেওয়া হয়নি এবং এখনও স্বজনদের মরদেহের অপেক্ষায় কী দুঃসহ দিনযাপন করছেন তারা।
চার পর্বের অনুসন্ধানের দ্বিতীয় পর্বে আজ পড়ুন কীভাবে গণহত্যার প্রমাণ ও হাসপাতালের নথি লুকানোর চেষ্টা করেছে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার-
গণঅভ্যুত্থানের সাত মাস হয়ে গেলেও অন্তত ১৯টি পরিবার এখনো তাদের বাবা, ছেলে, ভাই বা স্বামীকে খুঁজে বেড়াচ্ছেন। তাদের মধ্যে ১২ জনই নিখোঁজ হন অভ্যুত্থানের শেষ দুই দিন—৪ ও ৫ আগস্টে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়, উপদেষ্টা মাহফুজ আলমকে পত্রযোগে মতামত জানানো যাবে। আগামী ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয় বরাবর চিঠিতে মতামত জানাতে হবে।
বাংলা পাঠ্যবইয়ের এক অংশে লেখা হয়েছে, বিক্ষোভ চলাকালীন নাহিয়ান নামে একজন নিহত হয়েছেন। তবে এনসিটিবির কর্মকর্তারা বলেছেন, তারা প্রকৃতপক্ষে নাফিসা হোসেনের কথা উল্লেখ করতে চেয়েছিলেন।
গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের প্রথম ধাপের খসড়া তালিকায় ৮৫৮ জন শহীদের নাম এবং আহতদের তালিকায় ১১ হাজার ৫৫১ জনের নাম প্রকাশ করা হয়েছে।
চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম বলেন, আন্দোলনের সময় গণহত্যার তথ্য বিশ্বের কাছ থেকে আড়াল করতে ইন্টারনেট শাটডাউন করা হয়।
আজ বিকেল ৩টায় দ্য ডেইলি স্টার সেন্টারে আসেন বিদেশি কূটনীতিকরা। তারা সেই দিনগুলোতে দ্য ডেইলি স্টারে প্রকাশিত বিভিন্ন ছবি ও সংবাদপত্রের বিভিন্ন পাতা নিয়ে সাজানো এই প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন।
‘টিভি ফুটেজ ক্যারি করার জন্য যে ব্যাকপ্যাক সেটা ব্যবহার করা যাচ্ছিল না ইন্টারনেট না থাকায়। তাই ক্যাবল কানেকশনের মাধ্যমে ফুটেজ ক্যারি করতে হতো। পরবর্তীতে ক্যাবল লাইনও কেটে দেওয়া হয়।’
দ্য ডেইলি স্টার আয়োজন করেছে বিশেষ প্রদর্শনী—‘36 ডেইজ অব জুলাই: স্যালুটিং দ্য ব্রেভহার্টস’।
ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব অভ্যুত্থানের ভেতর দিয়ে নব ইতিহাসের সাক্ষী হওয়া ‘নতুন বাংলাদেশে’ বিস্মৃতির বিরুদ্ধে স্মৃতির লড়াই জারি রাখার আহ্বান এসেছে দ্য ডেইলি স্টারের এক প্রদর্শনী থেকে।
মানুষ রক্ত দিতে প্রস্তুত ছিল। মানুষ রক্ত দেওয়ার জন্য রাস্তায় নেমেছিল, ছাত্র-জনতার সঙ্গে রিকশাচালক-শ্রমিক থেকে শুরু করে সর্বস্তরের মানুষ যোগ দিয়েছিল। তাদের হত্যা করে আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না, এটা...
যারা শহীদ বা আহত হয়েছেন, তারা গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, আইনের শাসন ও সমতার পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন দেশের সব মানুষের হয়ে।