ক্ষমতচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হস্তান্তর নিয়ে কোনো অগ্রগতি হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে উপদেষ্টা বলেন, এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া আসেনি।
তাদের সবাই বাংলাদেশি
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার চরাঞ্চলীয় সীমান্ত দিয়ে নয়জন এবং চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার সীমান্ত দিয়ে ১০ বাংলাদেশিকে পুশ ইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
শুক্রবার রাত ৮টা থেকে শনিবার ভোর ৫টা পর্যন্ত নাগেশ্বরীর শোভারকুটি ও শিপেরহাট সীমান্তে রাতজেগে পাহারা দিতে দেখা যায় এলাকাবাসীকে। এ সময় বিজিবি ও আনসার-ভিডিপি সদস্যরাও সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে ছিলেন।
শূন্যরেখায় যাদেরকে এনে রাখা হয়েছিল তারা সবাই ভারতের আসামের বাসিন্দা। তাদের মধ্যে ছয়জন পুরুষ, ছয়জন নারী এবং এক বছরের এক শিশু ছিল।
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার সোনাইপুল এলাকায় নদীর তীর থেকে গত ২২ মে উমেদ আলী (৪৭), তার স্ত্রী সেলিনা বেগম (৪১) ও তাদের তিন মেয়েকে উদ্ধার করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
বুধবার ভোরে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী তাদের সেখানে এনে জড়ো করে।
তিনি আরও বলেন, ‘পুশ ইন’ না করে ভারত সরকারকে যথাযথ প্রক্রিয়া মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।
তাদের মধ্যে ৪৯ জন পুরুষ, ৫৩ জন নারী ও ৫১ জন শিশু বলে জানা গেছে।
বুধবার ভোরে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী তাদের সেখানে এনে জড়ো করে।
তিনি আরও বলেন, ‘পুশ ইন’ না করে ভারত সরকারকে যথাযথ প্রক্রিয়া মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।
তাদের মধ্যে ৪৯ জন পুরুষ, ৫৩ জন নারী ও ৫১ জন শিশু বলে জানা গেছে।
তাদের কানাইঘাট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
‘পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।’
পুশ ইনের জন্য ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে চলা এমন যুদ্ধকালীন একটি সময়কেই বা কেন বেছে নেওয়া হলো?