আগামী নভেম্বরে যদি বিজয়ী হন তাহলে তিনিই হবেন নিউইয়র্ক শহরের প্রথম মুসলিম, দক্ষিণ এশীয় তথা ভারতীয় বংশোদ্ভূত মেয়র।
বিজেপি নেতা হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এক বিবৃতিতে জানান, ‘আমরা সার্বক্ষণিকভাবে সামাজিক মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী পোস্টের ওপর নজর রাখছি এবং প্রয়োজন অনুযায়ী পদক্ষেপ নিচ্ছি।’
কেজরিওয়াল বলেন, বিজেপিকে এই জয়ের জন্য অভিনন্দন জানাই এবং আমি আশা করি তারা সেই সমস্ত প্রতিশ্রুতি পূরণ করবে যার জন্য মানুষ তাদের ভোট দিয়েছে।’
আগামী শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বোঝা যাবে, টানা তৃতীয়বারের মতো দিল্লির দায়িত্বে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি আসবে, নাকি দীর্ঘ অপেক্ষার পর দিল্লির ক্ষমতায় ফিরবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজেপি...
বিজেপিকে প্রত্যাখ্যান করেছে ঝাড়খণ্ডের জনগণ। তাদের ভরাডুবি নিশ্চিত করে রাজ্যটিতে আবার ক্ষমতায় ফিরেছে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা (জেএমএম) নেতৃত্বাধীন জোট।
ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ঝাড়খণ্ড সরকারকে নির্বাচনী লাভের জন্য বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য অভিযুক্ত করার পর এসব প্রশ্ন উত্থাপন করেন মুখ্যমন্ত্রী সোরেন।
ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যে বিজেপি সরকার গড়তে পারলে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও মন্তব্য করেন অমিত শাহ।
মঙ্গলবার নবান্ন অভিযানকে ঘিরে পুলিশের বাড়াবাড়ির প্রতিবাদে ১২ ঘণ্টার পশ্চিমবঙ্গ ‘বনধ’ (অবরোধ) কর্মসূচি ঘোষণা করে বিজেপি।
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকারের প্রশংসার পাশাপাশি কৃতজ্ঞতা জানান শশী থারুর।
ভারতের নির্বাচন আরও একবার প্রমাণ করেছে যে মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকলে ‘জনরায়’ সবসময়ই গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। অপরদিকে, মত প্রকাশের স্বাধীনতায় বাধা দিলে তা গণতন্ত্রের ভিতকে ধ্বংস করে দেয়।
২০১৪ এর পর নজিরবিহীন পরিস্থিতির মুখে পড়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও তার দল বিজেপি। এবার সরকার গঠনের জন্য মোদিকে মিত্রদের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে।
এনডিএ জোটের দুই প্রধান শরিক চন্দ্রবাবু নাইডু ও নীতীশ কুমার কেন্দ্রীয় সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেতে দরকষাকষি শুরু করেছেন
এদিকে,কংগ্রেসসহ বিরোধী জোটের নেতারাও বৈঠকে বসেছেন দিল্লিতে।
প্রথমবারের মতো ভোটে দাঁড়িয়ে বাজিমাত করেছেন চিত্রনায়িকা কঙ্গনা রানাউত। অন্যদিকে হেমা মালিনী, মনোজ তিওয়ারি এবং রবি কিশানের প্রতি আবারও আস্থা রেখেছেন ভোটাররা।
মোদি আশ্বাস দিয়েছেন যে ভারতকে একটি উন্নত জাতি হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্য অর্জনে তার সরকার সব রাজ্যের সঙ্গে কাজ করবে।
গত দুই লোকসভা নির্বাচনেও (২০১৪ ও ২০১৯) দিল্লির সাত আসনের সাতটিই জিতে নিয়েছিল বিজেপি।
করোনাভাইরাস মহামারির পর এটাই একদিনে সর্বোচ্চ পয়েন্টের পতন।
মততা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেস ৩২ আসনে এগিয়ে রয়েছে। আর বিজেপি এগিয়ে মাত্র ১০টিতে।
এনডিটিভিকে কংগ্রেসের মুখপাত্র সুপ্রিয়া শ্রীনাত জানান, তারা খুবই আনন্দিত, কারণ উত্তর প্রদেশ ‘অত্যন্ত কড়া বার্তা দিয়েছে’।