তদন্তকারীরা বলছেন, এর আগে ইউক্রেনের হামলাগুলোর সঙ্গে এই হামলার মিল রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সেহরির সময় চুলায় আগুন জ্বালাতে গিয়ে এ বিস্ফোরণ হয়।
মঙ্গলবার দুপুরে বিরুলিয়ায় রহিম আফরোজ কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
শিশুটিকে তাৎক্ষণিক ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
সোমবার রাত এগারোটার দিকে উপজেলার কাঁচপুর ইউনিয়নের সোনাপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
তাদের মধ্যে গুরুতর দগ্ধ গোলাপকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
প্রথমেই রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট বা ঝুঁকির মূল্যায়ন করতে হবে।
শহরটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যালয় নিহতের সংখ্যা নিশ্চিত করে বলেছে, আরও ৩৮ জন এই দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আট জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
‘বিস্ফোরণের শব্দ এত বিকট ছিল যে, প্রায় এক কিলোমিটার দূর থেকেও তা শোনা গেছে।’
রাজধানীর গুলিস্তানে সিদ্দিকবাজারে বিআরটিসি বাস কাউন্টারের পাশে একটি ভবনে বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৭ জনে দাঁড়িয়েছে।
রাজধানীর গুলিস্তানে একটি ভবনে বিস্ফোরণে এক জন নিহত হয়েছেন।
এমন মৃত্যুতো আমরা কেউ চাই না। তবুও কেন বারবার শ্রমিকদের এভাবে মরতে হচ্ছে। নাকি শ্রমিকের চামড়া একটু পুরু হয়? তাই তাদের কষ্ট হয় না! শ্রমিকের চামড়া পরীক্ষা করার জন্য দেশে ল্যাব থাকলে ভালো হতো। তাহলে...
‘জমে থাকা গ্যাস থেকেই এ বিস্ফোরণ ঘটেছে। আমরা ধারণা করছি, সুয়ারেজ লাইন বা কনসিল গ্যাসের লাইনে হওয়া লিকেজ থেকে গ্যাস জমায় এ বিস্ফোরণ হয়েছে।’
‘এর আগেও বেশ কয়েকবার ভবনের মালিককে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন সম্পর্কে জানিয়েছিলাম। কিন্তু তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’
ভবনটির ২ পাশের দেয়ালসহ আংশিক ধসে পড়ার ঘটনায় ভবনটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ বলছে পুলিশ। তাই আপাতত ভবনটিতে কাউকে না প্রবেশ করতে পুলিশের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
আজ রোববার সকালে এ বিস্ফোরণ ঘটে।
বিস্ফোরণে মাথায় গুরুতর আঘাত পাওয়া প্রবেশ লালের অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে। তার অবস্থা ‘খুবই সংকটাপন্ন’ বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
বাস্তবে নিরাপত্তা দেখাশোনা করার সংস্থা যত বেড়েছে, শ্রমিকদের নিরাপত্তাহীনতাও পাল্লা দিয়ে ততই বেড়েছে।
ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণে ভবনটির একটি অংশ ধসে গেছে।