‘অতি দ্রুত নির্বাচনকেন্দ্রীক সংস্কার করে নিরপেক্ষ নির্বাচন করা প্রয়োজন। একমাত্র সেটাই সব সংকট নিরসন করতে পারে।’
‘নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করার মূল হোতা ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করার মূলনায়ক বিচারপতি খায়রুল হকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছি রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে।’
‘আমরা কোনো বিরাজনীতিকরণের রাজনীতি বিশ্বাস করি না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ ষড়যন্ত্র করছে। তারা গাজীপুরে পোশাক কারখানা নিয়ে যড়যন্ত্র করছে।
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে কতজনকে ব্যবসা হারাতে হয়েছে, জমি হারাতে হয়েছে, চাকরি হারাতে হয়েছে—তার হিসাব নেই। নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিষয়গুলো উপলব্ধি করে সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে।’
দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, অন্যায় করবেন না, নিজেদের জনপ্রিয় করে তুলুন।
তিনি বলেন, তারেক রহমান দেশে ফিরে আসবেন। বেগম খালেদা জিয়া চিকিৎসার জন্য বাইরে যাবেন।
তিনি বলেন, একটি সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন করতে হলে ন্যূনতম যে পরিবর্তনগুলো দরকার, ব্যবস্থা দরকার সেটা করতে হবে।
জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে নিহতদের মধ্যে ৪২২ জন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে জানান তিনি।
চট্টগ্রাম নগরীর দেওয়ানজী পুকুর লেনের বাসভবনে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
ঈদ উপলক্ষে দেশবাসীকে খালেদা জিয়া শুভেচ্ছা জানিয়েছেন—বলেন জমির উদ্দিন সরকার।
‘শুধু অর্থনীতির ক্ষেত্রে না, রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও স্বচ্ছতা নেই, জবাবদিহিতা নেই।’
জনগণের আন্দোলনের মধ্য দিয়েই এই সরকার বিরোধী পক্ষের দাবিগুলোকে মেনে নিয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে বাধ্য হবে
একটি সমস্যার তৈরি হয়েছে যে, তারা বুঝতে পেরেছেন এবং আগে থেকেই বুঝতে পেরেছেন তাদের জনগণ আর গ্রহণ করবেন না। তাই কোনোভাবেই তারা একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা শুনছেন না।
বর্তমানে খন্দকার মোশাররফের এমআরআইসহ আরও কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে।
‘আজকে যে মামলাগুলো হচ্ছে, মামলাগুলো মিথ্যা এবং শুনে অবাক হবেন যে পুরনো মামলাগুলো আবার রিভাইভ করা হচ্ছে। আমাদের নেতাকর্মীদের মামলাগুলো দ্রুত শেষ করা হচ্ছে।’
আওয়ামী লীগ এখনো গলার জোরে তীব্র ভাষায় বলে চলেছে—না! বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে।
‘আমেরিকা র্যাবের ওপর স্যাংশন দেওয়ায় লজ্জায় আমাদের মাথা নত হয়ে গেছে।’
নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার 'ডেড' নয়, এখন 'লাইভ' ইস্যু বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।