‘আমরা দেখব, সব পক্ষ রাজি কি না। রাজি হলেই যে আমরা মানবিক সাহায্য দেবো, এমন কোনো কথা নেই। কারণ এখানে অন্যান্য বিষয়ও রয়েছে।’
রাখাইন অঞ্চলে আরাকান আর্মির কর্তৃত্ব যত বাড়বে, এই অঞ্চলের ভূরাজনীতি তত বেশি জটিল হবে।
বিমসটেকের উচিত এই সংকট নিরসনের উদ্যোগ নেওয়া
মিয়ানমার সরকার বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে চায় বা ফেরত নেয়ার যোগ্য মনে করে বলে যে সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে—তাতে এখনই আশাবাদী হওয়ার কিছু নেই।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানায়, বাংলাদেশ ছয় দফায় এই তালিকাটি মিয়ানমারকে দিয়েছিল।
ভাসানচরে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের জন্য ১৩ ডলার বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে।
নৌকাডুবির ঘটনায় মোট ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
চিৎকার শুনে স্থানীয় জেলে ও বিজিবি সদস্যরা ২৫ জন রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেন। বেঁচে যাওয়া রোহিঙ্গারা জানান, নৌকাটিতে ৫০ জনেরও বেশি ছিলেন।
আগামী এক বছরে যদি বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ মিলে অন্তত লাখখানেক রোহিঙ্গাকেও মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে পারে, সেটিও বড় কাজ হবে।
শুক্রবার দুপুরে গাছার শরিফপুর (সোন্ডা) রড মিল এলাকার একটি বাসা থেকে ফয়জুলকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তারা একটি ছোট নৌকায় করে বাংলাদেশের দিকে আসছিলেন।
মিয়ানমারে সরকারি বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহীদের সংঘর্ষের মধ্যে কক্সবাজারের উখিয়ার ক্যাম্প থেকে মিয়ানমারে যাওয়া ও পরে অস্ত্রসহ ফিরে আসা ২৩ রোহিঙ্গার মধ্যে ২২ জনকে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, রোহিঙ্গারা আমাদের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। নতুন করে আর কোনো রোহিঙ্গাকে অনুপ্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি আয়োজিত ওয়েবিনারে অংশ নিয়ে মিয়ানমারের জাতীয় ঐক্য সরকারের মুখপাত্র কিয়াও জাও এ কথা বলেন।
মিয়ানমারে ইতোমধ্যে চীন ও ভারতের সীমান্তবর্তী অঞ্চলের কিছু সামরিক ঘাঁটি ও বাণিজ্য রুটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বিভিন্ন বিদ্রোহী গোষ্ঠী।
আজ রোববার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গোয়েন লুইস।
ইতোমধ্যে রোহিঙ্গা ডিসপ্লেসড পিপলের কারণে আমরা ভারাক্রান্ত। প্রতি বছর ৩৫ হাজার করে নতুন সন্তান জন্মগ্রহণ করে। এই পরিস্থিতিতে আসলে; মানবিকতার কারণে তখন আমরা রোহিঙ্গাদের স্থান দিয়েছিলাম।
বাংলাদেশকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা ও দারিদ্র্যপীড়িত সম্প্রদায়ের সহায়তার জন্য ২৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার দেয়া হবে
প্রয়োজনীয় খাদ্য ও পুষ্টি সহায়তার পাশাপাশি অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ, দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস এবং স্বনির্ভরতা ও জীবিকা সহায়তা দিতে এই অর্থ খরচ করা হবে।