বরিশাল পাওয়ার গ্রিডের নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন,‘ফুয়েল সংকটের কারণে কিছু উৎপাদন কেন্দ্র বন্ধ থাকায় এ সমস্যা দেখা দিয়েছে।’
গত মঙ্গলবার দুপুরে খুলনা শহরে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১৯৬ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে ১৬০ মেগাওয়াট। বাকি ৩৬ মেগাওয়াটের লোডশেডিং ছিল শহরে।
বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে গ্যাস সরবরাহ না বাড়ানো পর্যন্ত পরিস্থিতির উন্নতির সম্ভাবনা নেই বলে মনে করছেন বিপিডিবির কর্মকর্তারা।
পিডিবির কর্মকর্তারা বলছেন, তারা বিদ্যুৎ সরবরাহে ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগীয় শহরকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন।
পিডিবি গ্রীষ্মকালীন ১৭,৮০০ মেগাওয়াট প্রাক্কলিত সর্বোচ্চ চাহিদার বিপরীতে দিনে ১৭,৩০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা করেছে
শুধুমাত্র বিদ্যুৎ সংকটের কারণে এই উন্নয়নের সুবিধা গ্রামের মানুষ পুরোপুরি পাচ্ছেন না।
পিডিবি কর্মকর্তারা জানান, চট্টগ্রামে দৈনিক বিদ্যুতের চাহিদা থাকে ১১০০ মেগাওয়াট থেকে ১২০০ মেগাওয়াটের মধ্যে। জাতীয় গ্রিড থেকে বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে প্রায় ৯০০ মেগাওয়াট। ফলে দৈনিক প্রায় ২০০...
তাদের লবিস্ট নিয়োগ করার টাকার অভাব নেই। ক্ষমতায় না থাকলেও সেই অর্থ তাদের আছে। লবিস্ট নিয়োগ করে আজ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।
ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লাবোঝাই ৬ জাহাজ বাংলাদেশের পথে
সকাল ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত জেলা শহরে বিদ্যুৎ অফিসের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হবে
সারাদেশে চলমান ঘনঘন লোডশেডিংয়ে জনজীবন যখন গরমে হাঁসফাঁস করছে, তখন এ পরিস্থিতিকে 'অনাকাঙ্ক্ষিত' উল্লেখ করে ফেসবুক পোস্ট দিয়েছেন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ।
আজ সোমবার দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটের দিকে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে যায়।
তবে হঠাৎ ডিজেলের বিক্রি বেড়ে গেলেও এ নিয়ে চিন্তিত নয় বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) কর্মকর্তারা।
আমি মনে করি, এটা খুব সাময়িক। এটা নিয়ে এত হতাশ হওয়ার কিছু নেই।
রাজধানীতে গড়ে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না, কোথাও কোথাও ৭ ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ না থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। গ্রামাঞ্চলের কিছু এলাকায় ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকছে না।
‘শিল্পগুলো ন্যায্যমূল্যে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি না পেলে উৎপাদন ব্যাহত হবে এবং অর্থনীতিতে এর প্রভাব পড়বে।’
‘পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি হাফ বন্ধ আছে এবং আমাদের সেকেন্ড হাফও আগামী ৫ জুনের পর বন্ধ হয়ে যাবে।’
জ্বালানি সংকটের কারণে চলমান লোডশেডিং আরও কিছু দিন অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
১৩ হাজার ২৫০ মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে গতকাল সন্ধ্যায় দেশে উৎপাদন ছিল ১১ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট।