এ ঘটনায় আজ সোমবার বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠক হয়েছে...
বুধবার দুপুরে মধ্য সিঙ্গিমারী সীমান্তের ৮৯৪ নম্বর মেইন পিলারের সাব পিলার ছয় এস এর কাছে হাসিবুল গুলিবিদ্ধ হন।
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে আহত বাংলাদেশি যুবক হাসিবুল আলম (২৪) মারা গেছেন।
মৌলভীবাজারে স্কুলশিক্ষার্থী স্বর্ণা দাসের পরিবারে কেবলই চৈত্রের হাহাকার।
মরদেহটি উদ্ধারের জন্য বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিজিবি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের সীমান্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও বাড়ানো দরকার।’
বিএসএফ এখনো নিহত যুবকের মরদেহ ফেরত দেয়নি।
বৈঠকে ফেনসিডিল, ইয়াবা, অস্ত্র ও অন্যান্য মাদক চোরাকারবারসহ সীমান্তের অপরাধ রোধের ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা হয়।
উপজেলার কর্মধা ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী এওলাছড়া বস্তি এলাকার শূন্যরেখার কাছে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত জয়ন্ত কুমার সিংয়ের বাবা মহাদেব কুমার সিং ও একই উপজেলার দরবার আলী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
নিহত স্বর্ণা দাস অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
‘স্বর্ণার মরদেহ ফিরিয়ে আনার বিষয়টি একটি চলমান আইনি প্রক্রিয়া এবং দুই দেশের মধ্যে আলোচনা সাপেক্ষে হবে।’
গত ছয় মাসে ১৪৫ জন সাংবাদিক বিভিন্নভাবে নির্যাতন, হয়রানি, হুমকির সম্মুখীন হয়েছেন বলে আসক জানিয়েছে।
‘তিস্তা নিয়ে আমরা একটি বৃহৎ প্রকল্প নিয়েছি। ভারত সেখানে অর্থায়ন করতে চায়।’
গুলিবিদ্ধ আরেকজন রংপুরের একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন।
গতকাল বিকেলে আদিতমারী উপজেলার দূর্গাপুর সীমান্তে নিহত যুবকের মরদেহ ফেরত দেওয়ার কথা ছিল। উভয় দেশের সীমান্তে প্রস্তুতিও চলছিল। হঠাৎ বিএসএফ পিছিয়ে যায়।
‘এ ঘটনায় প্রতিবাদ জানানো হয়েছে এবং বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠকের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।’
এ ঘটনায় আহতকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে
দায়ের কোপে গত এক বছরে ৬০ বিএসএফ সদস্য আহত হয়েছেন।