‘সময় মতো দেখবেন...প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিতে।’
হলফনামায় দেওয়া তথ্যের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে বলে মন্তব্য করেছে টিআইবি।
অতীতের যেকোনো নির্বাচনের চেয়ে এবারের নির্বাচনে বেশি সংখ্যক কোটিপতি প্রার্থী অংশগ্রহণ করছেন।
নির্বাচনে অংশগ্রহণকারীদের জন্য হলফনামা জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে ফৌজদারি আইনে তিন বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে।
হলফনামায় অসঙ্গতি প্রকট।
সেলিম ওসমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা টাকাসহ অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৭ কোটি ৮৭ লাখ ২৯ হাজার ৮০২ টাকা।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-৬ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন শেখ হাসিনা।
পটুয়াখালী-২ আসনের সাত বারের নির্বাচিত এমপি আ স ম ফিরোজের বার্ষিক আয় দেড় কোটি টাকারও বেশি। বেড়েছে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের পরিমাণও। পাশাপাশি তার স্ত্রীরও আয় ও সম্পদ দুটোই বেড়েছে। তিনি পেশায় একজন গৃহিণী।
অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সম্পদ অর্জনের অভিযোগ থাকায় পটুয়াখালী-৪ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাননি সাবেক পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহবুবুর রহমান তালুকদার। এই আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন তিনি।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-৬ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন শেখ হাসিনা।
পটুয়াখালী-২ আসনের সাত বারের নির্বাচিত এমপি আ স ম ফিরোজের বার্ষিক আয় দেড় কোটি টাকারও বেশি। বেড়েছে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের পরিমাণও। পাশাপাশি তার স্ত্রীরও আয় ও সম্পদ দুটোই বেড়েছে। তিনি পেশায় একজন গৃহিণী।
অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সম্পদ অর্জনের অভিযোগ থাকায় পটুয়াখালী-৪ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাননি সাবেক পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহবুবুর রহমান তালুকদার। এই আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন তিনি।
বুধবার এক ভার্চুয়াল সংবাদ ব্রিফিংয়ে সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের হলফনামার চিত্র তুলে ধরে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মুন্সিগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য মৃণাল কান্তি দাস ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার আগে যে হলফনামা দিয়েছিলেন তাতে তিনি বলেছিলেন তার কোনো গাড়ি নেই।
নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনের সংসদ সদস্য, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ২০০৮ সালে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তখন তিনি পাঁচ স্বজনের কাছ থেকে ধার করেছিলেন ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।...
হলফনামার তথ্য বলছে, ফজলে করিম ২০১৮ সালে ব্যবসা থেকে আয় করতেন ৫৬ লাখ ১৯ হাজার টাকা। ২০২৩ সালে তা প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে হয়েছে এক কোটি ১১ লাখ ৪৮ হাজার টাকা।
হলফনামা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে বার্ষিক আয় ও সম্পদের দিক দিয়ে এগিয়ে রয়েছেন সাইফুল ইসলাম এবং পিছিয়ে রয়েছেন প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান। আসনটিতে মূলত তিন জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে...
নির্বাচন আসে নির্বাচন যায়। কিন্তু জনগণ তাদের মনের মতো প্রার্থী বেছে নেওয়ার সুযোগ পায় না। আগের দিনের সেই রাজনীতিবিদদের দেখা মেলে না, যারা জনগণের জন্য নিজের আয়কৃত অর্থ, সঞ্চিত সম্পদ বিলিয়ে দেবেন।...
২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেন, তার অন্য কোনো আয় বা স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ নেই, শুধুমাত্র আইন পেশা থেকে বছরে মাত্র ৩ লাখ টাকা আয় করেন।