আমাদের বিশ্বাসকে অমূলক ও অসার প্রমাণ করে অসাধ্য এক কর্মযজ্ঞ সম্পন্ন করেছেন মশিউল আলম। প্রকাশ করেছেন পত্রিকাটির দস্তইয়েফ্স্কি সংখ্যা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেউ লিখছেন ‘তাপদাহ’ লেখা ভুল হচ্ছে, কেউ লিখছেন ‘দাবদাহ’ লেখা ভুল।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বিসিএস বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করলে হয়! আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুধু বিসিএস পাঠ দিবো, অ্যাকাডেমিক পঠন-পাঠনকে গৌণ করে!
বইটিতে চলচ্চিত্র মূল্যায়নের ক্ষেত্রে তিনি প্রথাগত পদ্ধতি প্রয়োগ না করে তার নিজের পদ্ধতি-পর্যবেক্ষণ অনুসরণ করেছেন
কর্পোরেট চাকরিজীবী থেকে কৃষক— সকলের জীবনে হাহাকার চরমে। বাধ্য হয়ে যে যার বিশ্বাস অনুযায়ী প্রার্থনা করছেন।
উপন্যাসটি লিখেছেন ১৯৫৬ সালে, প্রায় ৮০ বছর আগে। এর মূলকথা- ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়া, মানুষে মানুষে আন্তরিকতার সম্পর্ক স্থাপন, রাষ্ট্রের বয়োজ্যেষ্ঠ নাগরিকদের প্রতি যত্নবান হওয়া
পাঠকের চাহিদা কখনোই লেখকের চাহিদার ঊর্ধ্বে নয়। শুধু তখন পাঠক কষ্ট পায় যখন পাঠক নিজেকে লেখকের লেখার সাথে যুক্ত করতে না পারে।
এই দিনটিতে বই পড়ার আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতার উদযাপন ও প্রচারণা চালানো হয়। দিনটিতে বই পড়ে অতীত ও ভবিষ্যতের কথা ভাবেন অনেক পাঠক।
এই শহর-এই দেশে, আমরা যারা বেঁচে আছি ধ্রুব এষ-এর সময়ে আমাদের কতোই না সৌভাগ্য যে আমরা এরকম একজন মানুষকে চোখের সম্মুখে কিংবা কিছুটা আড়ালে আবডালে নাজেল হতে দেখছি।
বাঙালি ঠিক কত বছর আগে থেকে পান্তাভাত খায় তা সঠিকভাবে জানা যায় না। তবে মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের মঙ্গলকাব্য ধারার অন্যতম প্রধান কাব্য চণ্ডীমঙ্গলে পাওয়া যায় পান্তার বর্ণনা।
চাঁদ দেখা ও সালামি আদান-প্রদানের এমন চমৎকার রেওয়াজ চলতে থাকুক আমাদের মাঝে।
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রহর প্রহরে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধুর ঘোষণার মাধ্যমে বাংলাদেশ নামের একটি স্বাধীন রাষ্ট্র আত্মপ্রকাশ করলেও বাংলাদেশকে স্বাধীন...
ইনার গ্রুপ, ইস্ট বেঙ্গল লিবারেশন ফ্রন্ট, অপূর্ব সংসদ ছাড়াও ষাটের দশকের শুরুতেই স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের পক্ষে প্রচারণার জন্য ছাত্রলীগের অভ্যন্তরে গোপনে গঠিত হয় স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ নামে একটি...
‘বাংলার জয়’ শব্দ দুটি ছিল বাঙালির ভাগ্য গঠনে চেতনা, ঐক্য, দেশপ্রেম ও আকাঙ্ক্ষার প্রতীক।
‘এরপর ইদু মিয়াই আমাগোরে মাঠ থেকে বের কইরা বকশীবাজার নিয়া গেল। খালি আমরা না, ওই রাইতে ইদু মিয়ার লাইগাই বহু লোক বাঁচার পারছে।’
১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আগে থেকেই পূর্ববঙ্গকে স্বাধীন করার প্রচেষ্টা শুরু হয় ইনার গ্রুপের মাধ্যমে। পরবর্তীতে পাকিস্তান জন্মের পর পূর্ব পাকিস্তানকে স্বাধীন করার জন্য গোপন প্রচেষ্টা শুরু করে...
‘যেহেতু প্রশাসনের মাধ্যমে সাঁইজির আখড়াবাড়ি পরিচালিত হচ্ছে, অতএব তাদের সিদ্ধান্তই মেনে নিতে হবে। আমরা মূল ভুলে নকল নিয়ে ব্যস্ত থাকছি।’
'আমার অতিকায় ছবিগুলোর কৃষকের অতিকায় অতিকায় দেহটা এই প্রশ্নই জাগায় যে, ওরা কৃশ কেন? ওরা রুগ্ন কেন- যারা আমাদের অন্ন যোগায়। ফসল ফলায়।’
নিসর্গের কবি জীবনানন্দ দাশ তার ‘শহর’ শিরোনামের কবিতায় নিজ হৃদয়কে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, ‘হৃদয়, অনেক বড়ো-বড়ো শহর দেখেছো তুমি; সেই সব শহরের ইটপাথর,/কথা, কাজ, আশা, নিরাশার ভয়াবহ হৃত চক্ষু/আমার মনের...
রাজধানীর ধানমন্ডিতে সফিউদ্দিন শিল্পালয়ে শুরু হয়েছে চিত্রশিল্পী মোয়াজ্জেম হোসেন জনির প্রথম একক ছাপচিত্র প্রদর্শনী ‘শহরনামা’।
সবুজ বনের পাশে দিয়ে বয়ে গেছে একটি নদী। সেই নদীতে লঞ্চ চলাচল করে। তেমনি একটি লঞ্চে বসে আনমনে বন দেখছে ছোট্ট একটি শিশু।
বাংলাদেশের আলোকচিত্রের ৫০ বছরের ফিরিস্তি লিখতে গেলে শুরু করতে হবে তারও একটু আগে থেকে। বায়ান্নর সেই উত্তাল দিনগুলোর চিত্র ধারণ করে স্মরণীয় হয়ে আছেন আলোকচিত্রী আমানুল হক ও অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।...
মুর্তজা বশীর ৯৩ বছর বাঁচতে চেয়েছিলেন। তার বেশি কিংবা কম কেন নয়, সে এক মস্তোবড় প্রশ্ন বটে। যার উত্তর ও যৌক্তিকতা জানতেন কেবল তিনিই।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে রাখা এদেশের আধুনিক শিল্পকলার অন্যতম পথিকৃৎ ভাস্কর নভেরা আহমেদের একটি প্রখ্যাত ভাস্কর্য ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার তিন বছর পেরিয়ে গেছে। তবে এখনও এই ঘটনায় জড়িত কাউকে আইনের আওতায় আনা যায়নি।
আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে নারী শিল্পীদের সংগঠন ‘জলকন্যা’র আয়োজনে চিত্র প্রদর্শনী শুরু হয়েছে।
আমাদের বিশ্বাসকে অমূলক ও অসার প্রমাণ করে অসাধ্য এক কর্মযজ্ঞ সম্পন্ন করেছেন মশিউল আলম। প্রকাশ করেছেন পত্রিকাটির দস্তইয়েফ্স্কি সংখ্যা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেউ লিখছেন ‘তাপদাহ’ লেখা ভুল হচ্ছে, কেউ লিখছেন ‘দাবদাহ’ লেখা ভুল।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বিসিএস বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করলে হয়! আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুধু বিসিএস পাঠ দিবো, অ্যাকাডেমিক পঠন-পাঠনকে গৌণ করে!
বইটিতে চলচ্চিত্র মূল্যায়নের ক্ষেত্রে তিনি প্রথাগত পদ্ধতি প্রয়োগ না করে তার নিজের পদ্ধতি-পর্যবেক্ষণ অনুসরণ করেছেন
কর্পোরেট চাকরিজীবী থেকে কৃষক— সকলের জীবনে হাহাকার চরমে। বাধ্য হয়ে যে যার বিশ্বাস অনুযায়ী প্রার্থনা করছেন।
উপন্যাসটি লিখেছেন ১৯৫৬ সালে, প্রায় ৮০ বছর আগে। এর মূলকথা- ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়া, মানুষে মানুষে আন্তরিকতার সম্পর্ক স্থাপন, রাষ্ট্রের বয়োজ্যেষ্ঠ নাগরিকদের প্রতি যত্নবান হওয়া
পাঠকের চাহিদা কখনোই লেখকের চাহিদার ঊর্ধ্বে নয়। শুধু তখন পাঠক কষ্ট পায় যখন পাঠক নিজেকে লেখকের লেখার সাথে যুক্ত করতে না পারে।
এই দিনটিতে বই পড়ার আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতার উদযাপন ও প্রচারণা চালানো হয়। দিনটিতে বই পড়ে অতীত ও ভবিষ্যতের কথা ভাবেন অনেক পাঠক।
এই শহর-এই দেশে, আমরা যারা বেঁচে আছি ধ্রুব এষ-এর সময়ে আমাদের কতোই না সৌভাগ্য যে আমরা এরকম একজন মানুষকে চোখের সম্মুখে কিংবা কিছুটা আড়ালে আবডালে নাজেল হতে দেখছি।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ লেখকদের একজন লিও তলস্তয়। তার ব্যাখ্যাটা লক্ষ করুন প্রিয় পাঠক। তিনি নাকি প্রথম পাঠে এন্ডারসনের লেখা বুঝতেই পারেননি!