‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ ও মতপার্থক্য থাকলেও অনেকে একই মতামত পোষণ করেন।’
আলী রিয়াজ বলেন, এই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস, যিনি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনেরও প্রধান। তাই চাপের প্রশ্ন ওঠে না, আমরা কোনো চাপ অনুভবও করি না।
সংস্কার কমিশনগুলোর দেওয়া প্রতিবেদনগুলো নিয়ে দ্রুততম সময়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ-আলোচনা হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, গণভোটের মাধ্যমে সংবিধান সংস্কার হবে কি না, সেটি সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর বিবেচনার বিষয়।
তিনি বলেন, ‘সহমর্মিতার বোধ নিয়ে একটি জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলার মাধ্যমেই ধীরে ধীরে সব বৈষম্য দূর হবে।’
দেখুন স্টার কানেক্টসে।
সংবিধান সংস্কার কমিশন দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট চালু করার জন্য সুপারিশ করেছে।
সংবিধান সংস্কারের ওয়েবসাইটে ৫০ হাজারেরও বেশি মতামত এসেছে বলে জানান তিনি।
সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ কমিশনের সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।
সংবিধান সংস্কার কমিশন দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট চালু করার জন্য সুপারিশ করেছে।
সংবিধান সংস্কারের ওয়েবসাইটে ৫০ হাজারেরও বেশি মতামত এসেছে বলে জানান তিনি।
সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ কমিশনের সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।
আজ শনিবার সংবিধান সংস্কার কমিশনের সদস্যরা ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
বিদেশি শক্তি ভারত এবং চীন। ভারতের যেমন প্রত্যক্ষ একটা ব্যাপারে ছিল, চীনের প্রত্যক্ষ নয়—এক ধরনের সমর্থন। দুটি ক্ষেত্রেই কিন্তু জাতীয় স্বার্থ বিসর্জন দেওয়া হয়েছে।
সংবিধান পর্যালোচনা ও মূল্যায়নের জন্য সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করেছে সরকার।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে দেওয়া প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
‘বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ভারতকে ইতিবাচক ইঙ্গিত দেওয়া হলেও, ভারতের লক্ষণ নেতিবাচক। এটা ভারতের জন্য দীর্ঘমেয়াদে ভালো সিদ্ধান্ত নয়। কেন তারা বাস্তবতা মেনে নিতে পারছে না, সে প্রশ্ন ভারতকে করা দরকার।’