আপাতত এই শুল্কযুদ্ধ অস্থিরতা তৈরি করলেও, নিজেদের বাঁচাতে চীনসহ পৃথিবীর অপরাপর দেশগুলোর মধ্যে নতুন বাণিজ্যিক ও রাজনৈতিক সম্পর্কের মেরুকরণ ঘটতে পারে, গড়ে উঠতে পারে নতুন বলয়।
দেখার বিষয়, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো ট্রাম্পজমানার নতুন দিনে কতটা নতুন কৌশল বের করে নতুন পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারেন।
এখন তো দেশে কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় নেই। তাহলে এই রাজনৈতিক ব্যক্তিরা ক্ষমতায় না থেকেও এমন অনৈতিক-অনধিকার ক্ষমতার চর্চা করছেন কীভাবে?
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অগ্রযাত্রা রুখতেই এই সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা স্বৈরতন্ত্রের দোসর অসাধু আমলাতন্ত্র-অসাধু ব্যবসায়ী-অসাধু রাজনীতিবিদদের নেক্সাসই এলিট শ্রেণীর মোড়কে জ্বালানি উপদেষ্টার...
পুলিশ বাহিনীর যেসব কর্মকর্তা-সদস্য হত্যা-গুম-খুনসহ গণহত্যার অপরাধের সঙ্গে জড়িত, তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। এক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স দেখাতে হবে।
এই যুদ্ধের আশঙ্কা বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়ে দেবে, যা বিপাকে ফেলবে বিশ্ব অর্থনীতিকে।
এই যে জনগণকে, ভোক্তাকে লুণ্ঠন করে ব্যবসা করা, মুনাফা করা, ভোক্তার ব্যয় বাড়িয়ে দেওয়া—এটা আমাদের রাষ্ট্রের সর্বত্রই রোগের মতো ছড়িয়ে পড়েছে।
গত দেড় দশকের স্বৈরশাসন, আমিত্ব, পরিবারপ্রীতি ও গত তিন মাসের গণহত্যা জনমনে এক গভীর ট্রমা তৈরি করেছে।
আপাতত এই শুল্কযুদ্ধ অস্থিরতা তৈরি করলেও, নিজেদের বাঁচাতে চীনসহ পৃথিবীর অপরাপর দেশগুলোর মধ্যে নতুন বাণিজ্যিক ও রাজনৈতিক সম্পর্কের মেরুকরণ ঘটতে পারে, গড়ে উঠতে পারে নতুন বলয়।
দেখার বিষয়, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো ট্রাম্পজমানার নতুন দিনে কতটা নতুন কৌশল বের করে নতুন পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারেন।
এখন তো দেশে কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় নেই। তাহলে এই রাজনৈতিক ব্যক্তিরা ক্ষমতায় না থেকেও এমন অনৈতিক-অনধিকার ক্ষমতার চর্চা করছেন কীভাবে?
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অগ্রযাত্রা রুখতেই এই সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা স্বৈরতন্ত্রের দোসর অসাধু আমলাতন্ত্র-অসাধু ব্যবসায়ী-অসাধু রাজনীতিবিদদের নেক্সাসই এলিট শ্রেণীর মোড়কে জ্বালানি উপদেষ্টার...
পুলিশ বাহিনীর যেসব কর্মকর্তা-সদস্য হত্যা-গুম-খুনসহ গণহত্যার অপরাধের সঙ্গে জড়িত, তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। এক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স দেখাতে হবে।
এই যুদ্ধের আশঙ্কা বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়ে দেবে, যা বিপাকে ফেলবে বিশ্ব অর্থনীতিকে।
এই যে জনগণকে, ভোক্তাকে লুণ্ঠন করে ব্যবসা করা, মুনাফা করা, ভোক্তার ব্যয় বাড়িয়ে দেওয়া—এটা আমাদের রাষ্ট্রের সর্বত্রই রোগের মতো ছড়িয়ে পড়েছে।
গত দেড় দশকের স্বৈরশাসন, আমিত্ব, পরিবারপ্রীতি ও গত তিন মাসের গণহত্যা জনমনে এক গভীর ট্রমা তৈরি করেছে।
জেলার ক্ষমতাধর ডিসি, মহাক্ষমতাধর এসপিকে পরিবারসহ সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে গিয়ে আশ্রয় নিতে হয়েছে। সপ্তাহখানেক তারা নিজের বাসস্থানেও থাকতে পারেননি, অফিসে যেতে পারেননি। কারণ, তারা ক্ষমতাধর হাসিনা সরকারের...
বাংলাদেশ একটা অদ্ভুত অবস্থার মধ্যে আছে। এখানে রাজনীতিবিদরাই দেশটাকে অচল করেছেন। রাজনীতির বাইরের মানুষরা সেটা মেরামতের চেষ্টা করছেন।