এই যুদ্ধের আশঙ্কা বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়ে দেবে, যা বিপাকে ফেলবে বিশ্ব অর্থনীতিকে।
এই যে জনগণকে, ভোক্তাকে লুণ্ঠন করে ব্যবসা করা, মুনাফা করা, ভোক্তার ব্যয় বাড়িয়ে দেওয়া—এটা আমাদের রাষ্ট্রের সর্বত্রই রোগের মতো ছড়িয়ে পড়েছে।
গত দেড় দশকের স্বৈরশাসন, আমিত্ব, পরিবারপ্রীতি ও গত তিন মাসের গণহত্যা জনমনে এক গভীর ট্রমা তৈরি করেছে।
জেলার ক্ষমতাধর ডিসি, মহাক্ষমতাধর এসপিকে পরিবারসহ সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে গিয়ে আশ্রয় নিতে হয়েছে। সপ্তাহখানেক তারা নিজের বাসস্থানেও থাকতে পারেননি, অফিসে যেতে পারেননি। কারণ, তারা ক্ষমতাধর হাসিনা সরকারের...
বাংলাদেশ একটা অদ্ভুত অবস্থার মধ্যে আছে। এখানে রাজনীতিবিদরাই দেশটাকে অচল করেছেন। রাজনীতির বাইরের মানুষরা সেটা মেরামতের চেষ্টা করছেন।
খুবই সাধারণ বেশভূষায় ব্যক্তিজীবনে পরিমিত জীবনাচারে অভ্যস্ত মাঠের মানুষ শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ জনকল্যাণে নিবেদিত ছিলেন আমৃত্যু। দেশের তেল-গ্যাস-খনিজসম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষার আন্দোলনের ছিলেন...
তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম আপনি যে স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র শুরু করেছিলেন, সেই কাঙ্ক্ষিত জায়গায় কি পৌঁছুতে পারলেন স্যার?
শুধু ধর্মের কার্ড খেললেই হবে না, বিজেপিকে মানুষের অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান-শিক্ষার প্রতি আরও বেশি মনোযোগী হতে হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানকে নিয়মের বাইরে ব্যবহারের প্রবণতাও অনেকটা কমবে। ফলে, ভারতের...
মানুষের নানা কাজে তৈরি হচ্ছে তাপ, মানুষ বেশি বেশি করে তৈরি করছে কার্বন, সেই তাপ পৃথিবীর উষ্ণতা বাড়াচ্ছে। আমাদের পুরো জলবায়ু পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে খাদ্য উৎপাদনে, জীবন চক্রে, নদীর...
আইনে নতুন সংযোজনীর ফলে এখন সরকার চাইলেই যখন ইচ্ছা তখনই, কোনোরকম গণশুনানি ছাড়াই যেকোনো জ্বালানি বা বিদ্যুতের দাম বাড়াতে পারবে।
‘বাংলাদেশের সাম্প্রতিকতম অবকাঠামোগত উন্নয়নের যে দর্শন, আঞ্চলিক ব্যবসার সঙ্গে সংযোগ, নেত্রকোণা সেই হাবের অংশীজন নয়। ফলে, তার পক্ষে ওই উন্নয়নযজ্ঞে শামিল হওয়া কঠিন।’
বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ যেসব কারণে বাড়ছে, সেই অনিয়ম, দুর্নীতি, অদক্ষতা, অপচয়, ভুল পরিকল্পনা রোধ করে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ কমানোর দিকে সরকারের মনোযোগ নেই।
পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে ৪২টি লোকসভা আসন। উত্তর প্রদেশের ৮০টি ও মহারাষ্ট্রের ৪৮টি আসনের পরেই তৃতীয় বৃহত্তম সংসদীয় আসনের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ
আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের আগে সেই ইডির হাতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর গ্রেপ্তার তাই রাজনৈতিকভাবে কেজরিওয়াল ও তার দলের জন্য কি ইঙ্গিত বহন করছে, সেটাই বিবেচ্য বিষয়।
বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র আসলে বাংলাদেশের রেনেসাঁর আকুতিকেই জাগিয়ে রেখেছে। এই যাত্রায় ৪৫ বছর একটা সংখ্যা মাত্র…।
এইসব বয়ানের অভাব পূর্ণ করল স্কট ম্যাকমিলান রচিত আলভী আহমেদ অনুদিত ‘আশার জয়, ফজলে হাসান আবেদ ও বৈশ্বিক দারিদ্র নির্মূলের বিজ্ঞান’ বইটি।
এত ত্যাগ, এত শ্রম আর এত আত্মোৎসর্গ সত্ত্বেও কেন আমাদের বামধারার রাজনীতি জনহৃদয় জয় করতে ব্যর্থ হলো, সাদাচোখে সেটা বোঝার জন্য রাশেদ খান মেননের এই বই পাঠ খুবই উপকারী।
সায়ীদ স্যার রেঁনেসার আকুতিভরা মানুষ। কেন্দ্রের প্রতিটি কাজে তার প্রতিফলন আছে। বাঙালির চিন্তামূলক রচনা সংগ্রহ প্রকল্প তার অন্যতম। ১৬টি বিষয়ে ২০৮ খণ্ডে প্রকাশিত হচ্ছে ৭৪ হাজার পৃষ্ঠার বৃহৎ রচনা সংগ্রহ।