নির্বাচনের সময় ঘোষণায় মাঠ দখল নিয়ে বিএনপি যদি লাগাতার রাজনৈতিক কর্মসূচি দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে সামগ্রিকভাবে অচল করে দিতে চায়, তাহলে সরকারের সমর্থক দেশি-বিদেশি মহলের বিরাগভাজন হয়ে উঠতে পারে বিএনপি।
অন্তর্বর্তী সরকার কি ক্ষমতা ছাড়বে, নাকি এ সরকারের ক্ষমতাকাল আরও দীর্ঘ হবে? তাহলে রাজনৈতিক স্বপ্নভঙ্গই কি এ ভূখণ্ডের মানুষের নিয়তি?
অন্তর্বর্তী সরকার কি সংস্কার করেই নির্বাচনে যাবে? নাকি, নির্বাচন প্রশ্নে রাজনৈতিক দল ও অন্তর্বর্তী সরকার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে যাবে?
নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিকাশকে ঠেকিয়ে জীবাশ্ম জ্বালানিকেই মুখ্য করে তোলার ট্রাম্পের নয়ানীতি তাই পুরো পশ্চিমা বিশ্ব তো বটেই, এশিয়া-আফ্রিকাকেও দারুণভাবে উদ্বিগ্ন করছে।
বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে জ্বালানিখাতের পাহাড়সম অপরাধকে বালিশচাপা দিয়ে পথচলার এই নীতির উপজাত হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে আমদানি নির্ভরতা।
আপাতত এই শুল্কযুদ্ধ অস্থিরতা তৈরি করলেও, নিজেদের বাঁচাতে চীনসহ পৃথিবীর অপরাপর দেশগুলোর মধ্যে নতুন বাণিজ্যিক ও রাজনৈতিক সম্পর্কের মেরুকরণ ঘটতে পারে, গড়ে উঠতে পারে নতুন বলয়।
দেখার বিষয়, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো ট্রাম্পজমানার নতুন দিনে কতটা নতুন কৌশল বের করে নতুন পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারেন।
এখন তো দেশে কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় নেই। তাহলে এই রাজনৈতিক ব্যক্তিরা ক্ষমতায় না থেকেও এমন অনৈতিক-অনধিকার ক্ষমতার চর্চা করছেন কীভাবে?
‘বাংলাদেশের সাম্প্রতিকতম অবকাঠামোগত উন্নয়নের যে দর্শন, আঞ্চলিক ব্যবসার সঙ্গে সংযোগ, নেত্রকোণা সেই হাবের অংশীজন নয়। ফলে, তার পক্ষে ওই উন্নয়নযজ্ঞে শামিল হওয়া কঠিন।’
বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ যেসব কারণে বাড়ছে, সেই অনিয়ম, দুর্নীতি, অদক্ষতা, অপচয়, ভুল পরিকল্পনা রোধ করে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ কমানোর দিকে সরকারের মনোযোগ নেই।
পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে ৪২টি লোকসভা আসন। উত্তর প্রদেশের ৮০টি ও মহারাষ্ট্রের ৪৮টি আসনের পরেই তৃতীয় বৃহত্তম সংসদীয় আসনের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ
আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের আগে সেই ইডির হাতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর গ্রেপ্তার তাই রাজনৈতিকভাবে কেজরিওয়াল ও তার দলের জন্য কি ইঙ্গিত বহন করছে, সেটাই বিবেচ্য বিষয়।
বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র আসলে বাংলাদেশের রেনেসাঁর আকুতিকেই জাগিয়ে রেখেছে। এই যাত্রায় ৪৫ বছর একটা সংখ্যা মাত্র…।
এইসব বয়ানের অভাব পূর্ণ করল স্কট ম্যাকমিলান রচিত আলভী আহমেদ অনুদিত ‘আশার জয়, ফজলে হাসান আবেদ ও বৈশ্বিক দারিদ্র নির্মূলের বিজ্ঞান’ বইটি।
এত ত্যাগ, এত শ্রম আর এত আত্মোৎসর্গ সত্ত্বেও কেন আমাদের বামধারার রাজনীতি জনহৃদয় জয় করতে ব্যর্থ হলো, সাদাচোখে সেটা বোঝার জন্য রাশেদ খান মেননের এই বই পাঠ খুবই উপকারী।
সায়ীদ স্যার রেঁনেসার আকুতিভরা মানুষ। কেন্দ্রের প্রতিটি কাজে তার প্রতিফলন আছে। বাঙালির চিন্তামূলক রচনা সংগ্রহ প্রকল্প তার অন্যতম। ১৬টি বিষয়ে ২০৮ খণ্ডে প্রকাশিত হচ্ছে ৭৪ হাজার পৃষ্ঠার বৃহৎ রচনা সংগ্রহ।
আকবর আলি খান যুক্তি, তর্ক, নথি, তথ্য, ব্যাখ্যা দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন নাটোরের বনলতা সেন একজন রূপজীবী। পরে জীবনানন্দ দাশের কবিতার অসাধারণ ব্যাখ্যাকার হিসেবে আমরা তাকে পেয়েছি।
সনৎকুমার সাহা প্রগতিশীল সমাজবাদি রাজনীতির চিন্তাধারার প্রতি সহানুভূতিশীল থাকা সত্ত্বেও, চিন্তায় নৈর্ব্যক্তিক। তার সমাজ-রাজনীতি বিশ্লেষণে যে নিরপেক্ষতা তা দৃষ্টিকাড়া।