নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল বিদেশিদের কাছে ইজারা দেওয়ার বিষয়ে মতামতের জন্য বন্দর কর্তৃপক্ষের নিযুক্ত আন্তর্জাতিক পরামর্শক সংস্থা এখন কাজ করছে। শিগগির তাদের মতামত পাওয়া যাবে। সেই মতামতের ভিত্তিতে...
প্রাচীনকালের অন্যতম বিখ্যাত বন্দর চট্টগ্রাম। দুই হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে এটি ছিল নানা ভাষি ব্যবসায়ী, অভিযাত্রী ও ভাগ্য-সন্ধানীদের আকর্ষণীয় গন্তব্যস্থল।
দুই পক্ষের সঙ্গে বারবার বৈঠকের পরও সমস্যার সমাধান না হওয়ায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক) নৌ মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছে।
নির্ধারিত ভাড়া প্রত্যাহারের ফলে এখন থেকে জাহাজ ভাড়া জাহাজ মালিক ও মেইনলাইন অপারেটরদের দ্বিপাক্ষিক চুক্তির ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে।
সীতাকুণ্ড উপজেলায় চট্টগ্রাম ডিসি পার্কে নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে বিরোধের জেরে আমদানি-রপ্তানি কনটেইনার পরিবহনে ব্যবহৃত প্রাইম মুভার অপারেটররা গেল সপ্তাহে তিন দিনের কর্মবিরতি করেন।
বছর শেষ হওয়ার আগেই কনটেইনার ও কার্গো হ্যান্ডেলিংয়ে নতুন মাইলফলক ছুঁয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর।
জাহাজ শ্রমিকরা পণ্য খালাস কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়ায় কুতুবদিয়া ও চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে অবস্থান করা ২০টি মাদার ভেসেলে (বিদেশ থেকে আসা বড় জাহাজ) আটকা পড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ টন আমদানি পণ্য।
চট্টগ্রাম বন্দরের মোট ১৮ জেটির মধ্যে ১২টি নির্ধারিত আছে কনটেইনার জাহাজের জন্য। বাকিগুলোয় ভিড়ে বাল্ক বা খোলা পণ্যবাহী জাহাজ।
জাহাজের মালিক কর্তৃপক্ষসহ সরকারের বিভিন্ন কর্তৃপক্ষকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানান লুৎফা আরা।
‘তারপরও একসঙ্গে এতগুলো প্রিয় মুখ দেখার লোভটা আপাতত সামলেই নিতে হচ্ছে’
নাবিকরা সেমাই রান্না করেছেন, কিন্তু দুপুরে গতকালকের বাসি খাবার খেতে হয়েছে বলে জানা গেছে।
অপর পাঁচ নাবিক চট্টগ্রামে আসার পরে সাইন অফ করতে চান বলে জানা গেছে।
'আমাদের শুধু একটাই প্রত্যাশা আমাদের সন্তানেরা যেন খুব দ্রুত নিরাপদে ফিরে আসে'
ইউরোপীয়দের কাছে চট্টগ্রাম বন্দরের আদুরে নাম ছিল ‘পোর্তে গ্রান্দ্রে’ বা ‘গ্র্যান্ড পোর্ট’ যদিও এটি একটি পোতাশ্রয় হিসেবে বিবেচিত হতো। ঐতিহাসিকদের কাছে চট্টলা বন্দিত হয়েছে ‘সৌন্দর্যের রানি’ হিসেবে।
দিনরাত প্রার্থনা করছেন যাতে অচিরেই এই সংকট কেটে যায়, সুস্থ শরীরে যাতে ছেলে ফিরে আসে
ছেলের বরাত দিয়ে মা বলেন, ‘আজ দুপুরে সোমালিয়ার উপকূলের কাছে পৌঁছালে জলদস্যুদের আগের দলটি জাহাজ থেকে নেমে যায় এবং আরেকটি দল জাহাজে ওঠে।’
‘জলদস্যুরাও আমাদের সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া করছে, আমাদের পানি ব্যবহার করছে, আমাদের খাবার আর কতদিন যাবে সেটা বলতে পারছি না। আর হয়তো ১০-১৫ দিন বড়জোর যেতে পারে।’
'আমাদের মোবাইল ফোন কেড়ে নিচ্ছে। আমার থেকেও নিয়ে ফেলবে। আমার সাথে হয়তো আর যোগাযোগ হবে না। আপনারা দোয়া করেন শুধু। এটুকু বলেছে’