নেত্রকোণার খালিয়াজুরী উপজেলায় বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া, আরও একজন দগ্ধ হয়েছেন।
আজ বিকেল ৪টা ৫২ মিনিটে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
গত শুক্রবার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মান্দালয়ে রমজানের শেষ দিকে জুমাতুল বিদার দিনে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়। তখন জুমার নামাজ আদায়ে মসজিদে ছিলেন বেশিরভাগ মুসল্লি।
যুক্তরাষ্ট্রের জিওলজিক্যাল সার্ভে জানিয়েছে, এই ভূমিকম্পে প্রাণহানি ১০ হাজার থেকে এক লাখ পর্যন্ত এবং এর অর্থনৈতিক প্রভাব মিয়ানমারের জিডিপির ৭০ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে।
তীব্র ভূমিকম্পে বিপর্যস্ত মিয়ানমারে উদ্ধার কাজে সহায়তা দিতে দেশটিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর একটি দল।
২৮ মার্চ। সেহরি ও ফজরের নামাজ শেষে ঘুমাতে কিছুটা দেরি হয় মুরাদ হোসাইনের। দুপুরে ঘুমের ভেতর প্রবল দুলুনিতে তার মনে হয়, তিনি যেন কোনো নৌকার ভেতর আছেন।
ভূমিকম্প মোকাবিলায় সবাইকে সহায়তার আহ্বান জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর। যেকোনো প্রয়োজনে অধিদপ্তরের মিডিয়া সেল নম্বর: ০১৭২২৮৫৬৮৬৭, হটলাইন নম্বর: ১০২ এবং ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে বলা...
‘সেখানে ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে শক্তি জমা হচ্ছে এবং আমরা আশঙ্কা করছি, ওখানে ৯ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প হতে পারে।’
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় ভারী (৪৪-৮৮ মিলিমিটার) থেকে অতি ভারী (২৮৯ মিলিমিটার) বৃষ্টি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
যে কারণে অক্টোবরের শেষে বারবার ঘূর্ণিঝড়
বজ্রপাতে নাটোর, নওগাঁ ও নেত্রকোণায় তিন জন মারা গেছেন।
নেত্রকোণার দুর্গাপুর উপজেলায় বন্যার পানিতে ডুবে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে কলমাকান্দা, দুর্গাপুর ও সদর উপজেলার। সদরের ৯৬৩টি ও কলমাকান্দায় ৩২২টি পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। এতে পুঁজি হারিয়ে পথে বসেছেন অনেকে।
‘বিকেল ৪টার দিকে বজ্রপাতে মারা যাওয়া চারজনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়েছিল।’
শেরপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোণার সাম্প্রতিক বন্যায় এখনো ৬৩ হাজার ১৭১ পরিবার পানিবন্দি অবস্থায় আছে।
দুই দিনের টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে নেত্রকোণার পূর্বধলা, কলমাকান্দা ও দুর্গাপুর উপজেলার ১৫ ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন প্লাবিত ৫০ গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ।
অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট আকস্মিক এ বন্যায় এখন পর্যন্ত আট জনের মৃত্যু হয়েছে। উপদ্রুত এলাকাগুলোর বেশিরভাগ সড়ক ভেঙে গেছে।