আসলে বাচ্চাদের নিয়ে বেড়াতে যাওয়াটা দূর থেকে অনেক বেশি ঝামেলার মনে হলেও কিছু কৌশল খাটিয়ে চললে এটি তেমন কোনো বিষয়ই নয়। বরং ঝক্কির চেয়ে আনন্দটাই বেশি হবে।
কো-প্যারেন্টিংয়ের আরেক নাম শেয়ার্ড প্যারেন্টিং।
সংস্কৃতির এই ফারাকটা কীভাবে ধীরে ধীরে খাবার টেবিল থেকে চলন-বলন, ভাষা, কথাবার্তা, পছন্দ-অপছন্দের বহু জায়গায় ছড়িয়ে যায়, তা হয়তো ঠিকভাবে বোঝাও যায় না।
মানুষ তার ফেলে আসা প্রাক্তনের কাছে যান, কিংবা প্রাক্তন উঁকিঝুঁকি দিলে মনের জানালা খুলে দেন। কিন্তু কেন?
অনেক সময় দুটো মানুষ একই ছাদের নিচে থেকেও এত বেশি নিজস্ব জগতে মশগুল থাকে যে তাদের মধ্যে প্রেমিক-প্রেমিকা বা দাম্পত্যের যে বিশেষ অনুভূতিগুলো থাকার কথা, সেগুলো কোথায় যেন কমতে থাকে।
সঙ্গী, স্বামী-স্ত্রী কিংবা প্রেমিক-প্রেমিকার সঙ্গে আমরা বিভিন্ন ধরনের কথা বলি। মনের প্রায় সব কথাই ভাগ করে নিই তাদের সঙ্গে। কিন্তু যদি রাজনৈতিক মতাদর্শে না মেলে তখন আসলে কী হয়, কীই বা করা উচিত?
সম্পর্কে থাকাকালীন বা পছন্দের সঙ্গী বেছে নেওয়ার সময়টাতে কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য চোখ খুলে দেখলে এবং খেয়াল করলেই জানতে ও চিনতে পারবেন, সেই মানুষটি আদতে আপনার জন্য গ্রিন ফ্ল্যাগ কি না।
'পাসওয়ার্ড শেয়ারিং’ বিষয়টি নিয়ে অনেক রকম বিতর্ক রয়েছে।
এ সময়টা বাবা-মায়ের জন্য একটু চ্যালেঞ্জিং। যেহেতু সময়টা অনেক গুরুত্বপূর্ণ, সন্তানের সুষ্ঠু বিকাশের জন্য তাদের একটু কৌশলী হতে হবে। পরিস্থিতি সামলে নিতে হবে ধৈর্য ধরে।
পরস্পরের প্রতি প্রেম-ভালোবাসায় মগ্ন কাউকে কাউকে শিক্ষার্থী অবস্থাতেই বিয়ে করে ফেলতে দেখা যায়। এতে কেউ কেউ বিয়ের পরের ধাক্কাটা সামলে নিয়ে যেমন চমৎকার দাম্পত্যের উদাহরণ তৈরি করতে পারেন, তেমন...
কাছাকাছি থেকেও যেখানে সম্পর্কে নানা টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়, সেখানে দূরে থেকে সম্পর্কের বন্ধন অটুট রাখা মোটেই সহজ নয়। চোখের আড়াল হলে মনেরও যেন কিছুটা আড়ালেই চলে যায় প্রিয়জন।
ভালো বন্ধু পাওয়ার আশা তখনই করা যায়, যখন নিজেকেও ভালো বন্ধুতে পরিণত করতে পারবেন।
অনেকের জন্য এই ধাক্কা সামলে উঠা কঠিন হয়ে পড়ে। জীবন কারো জন্য থেমে থাকে না এটা জানার পরও অনেকেই বুঝতে পারেন না, এখন আসলে কী করা উচিত।
বাবারা ছুটে চলেন প্রতিনিয়ত। সেই কর্মব্যস্ততা থেকেই হোক, আর যে কারণেই হোক বাবার জন্য আগের মত টান অনুভব করলেও সহজে প্রকাশ করতে পারে না অনেকে। বড় হয়ে যাওয়ার পর এই যে দূরত্ব তৈরি হয়, তা ভাঙার উদ্যোগ...
দাম্পত্য জীবন কিংবা প্রেম শুরুর দিকের মুহূর্তগুলো আনন্দের হলেও ধীরে ধীরে তা কিছুটা ফিকে হয়ে আসতে পারে।
মানসিক প্রস্তুতি, আর্থিক নিরাপত্তা এবং নিজের চাওয়া-পাওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্তে এসে বিয়ের সিদ্ধান্ত নিলে তা সুন্দর দাম্পত্য জীবনের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে। কম বয়সে বিয়ে করলে অনেক সময়ই বিপরীত অবস্থা...
বন্ধুত্বের মতো আপাত সহজ সম্পর্কও ‘বেশি বেশি’ কিংবা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর মনে হতে পারে, যদি তাতে সীমারেখার বিষয়টি না থাকে। কিন্তু এতে সীমারেখা কখন এবং কীভাবে টানতে হবে তা কী করে বুঝবেন?