৯০ বছর বয়সী এই গুণী এখনো বক্তৃতা করেন দাঁড়িয়ে; দৃঢ়-কণ্ঠে বলেন অর্থনীতির গল্প।
'হযবরল' মেলার মধ্যে দিয়ে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে, স্বৈরাচারের বিদায় ঘটলেও তার শিষ্য-প্রশিষ্যরা, শাসক ও প্রশাসকবর্গ বহাল তবিয়তে আছে।
শওকত আলী অনুসন্ধিৎসু লেখক ছিলেন। উনার সকল লেখালেখিতেই জারি ছিল এই প্রয়াস ও প্রচেষ্টা।
এবারের মেলা বিগত ১৫-১৬ বছরের মেলার আয়োজন থেকে ভিন্ন। ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। মানুষের কথা বলায় বাধা নেই।
উদ্যোগের মাধ্যমে একটি ভাষাকে বিপন্নতার হাত থেকে রক্ষা করা যেতে পারে।
চাপা ক্ষোভ দেখা গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের স্টলের অবহেলা নিয়ে
জুলাই আন্দোলনে প্রমাণ হয়েছে আমরা ঘুমিয়ে নেই, জেগে আছি।
বলা অসঙ্গত হবে না যে, স্বাধীন কিন্তু যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে এ সংকলন অবতীর্ণ হয়েছিল দিকনির্দেশকের ভূমিকায়
আমাদের সারাবছর বই প্রকাশ করা উচিৎ
আমাদের বেশিরভাগ অনুবাদকই অনুমতি পাওয়ার কোনো তোয়াক্কা করেন না। এই সংস্কৃতির বদল হওয়া উচিত।