বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্পের সহযোগী ও প্রধান মিত্রদের মধ্যে তার সাম্প্রতিক শুল্কনীতি নিয়ে বড় আকারে মতভেদ দেখা দিয়েছে, যার বড় উদাহরণ মাস্ক-নাভারোর এই বিবাদ।
বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন এ তথ্য জানান।
ইভেন্টের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, প্রায় ১৫০টি অ্যাক্টিভিস্ট গ্রুপ এতে অংশ নিতে নিবন্ধন করেছে।
প্রতিষ্ঠানটি সতর্ক করে বলেছে, ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে টেসলার মার্কিন রপ্তানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন।
এই ঘোষণার একদিন আগেই জিওর প্রতিদ্বন্দ্বী টেলিকম প্রতিষ্ঠান এয়ারটেলের সঙ্গেও একই ধরনের একটি চুক্তিতে সই করেছে স্পেসএক্স।
ট্রাম্প জানান তিনি নিজে একটি টেসলা কিনবেন এবং ইতোমধ্যে তার নাতনীর জন্য একটি টেসলা সাইবারট্রাক কিনেছেন।
ফক্স বিজনেসকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মাস্ক দাবি করেন, যে কম্পিউটার সিস্টেম থেকে এই আক্রমণ চালানো হয়েছে তার আইপি অ্যাড্রেস ইউক্রেনের। কিন্তু এই দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ তিনি দেননি।
মঙ্গলবার মধ্যরাতের ঠিক পরপর ট্রাম্প তার নিজস্ব সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশালে লেখেন, ‘রিপাবলিকান, কনজারভেটিভ ও সব মহান আমেরিকানদের বলছি, ইলন মাস্ক আমাদের জাতিকে সহায়তা করতে “সর্বাত্মক চেষ্টা”...
ইউরোপের গাড়ির বাজারে টেসলার শেয়ার এক দশমিক আট শতাংশ থেকে এক শতাংশে নেমে এসেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা একটি গাড়ির দাম যদি ৫০ হাজার ডলার হয় এবং এর ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসে তাহলে ক্রেতাকে গুণতে হবে বাড়তি সাড়ে ১২ হাজার ডলার। সেই বাড়তি ডলার যাবে মার্কিন ক্রেতার পকেট থেকেই।
ওয়াশিংটনের ব্লেয়ার হাউসে মোদির সঙ্গে মাস্কের বান্ধবী শিভন জিলিস এবং তাদের তিন সন্তানের দেখা হয়।
দুই নেতা গণমাধ্যমের কাছ থেকে আসা বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। এমন এক প্রশ্নে উঠে আসে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় তাদের মধ্যে কথা হয় বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে দেওয়া বিবৃতিতে জানানো হয়।
প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার সঙ্গে সঙ্গে উল্টো মাস্কের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স কিনে নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন ওপেনএআই সিইও।
লন্ডনের গ্রেট ইয়ারমাউথের এমপি রুপার্ট লো তার এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে হোয়াইটচ্যাপেল স্টেশনে সাইনবোর্ডের ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘এটা লন্ডন - এখানে স্টেশনের নাম ইংরেজিতে এবং কেবল ইংরেজিতে...
সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশালে তিনি উল্লেখ করেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্র পেনি তৈরি করেছে, যার পেছনে দুই সেন্টেরও বেশি খরচ। এটা বড় ধরনের অপচয়!’
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি দক্ষতা বিভাগের (ডিওজিই) প্রধান মাস্ক আজ সোমবার সামাজিক মাধ্যম এক্সে আলোচনায় অংশ নেন। এই আলোচনায় উঠে এসেছে ইউএসএআইডির ভবিষ্যত।
মাস্ক দাবি করেন, ইউএসএআইডি মার্কিন জনগণের করের অর্থ দিয়ে জৈব অস্ত্র গবেষণায় অর্থায়ন করেছে, প্রোপাগান্ডা ছড়ানোর জন্য অর্থ ব্যয় করেছে। তাই সংস্থাটির ‘মরে যাওয়াই’ ভালো।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি বলেন, ‘জনগণের উচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও সংশ্লিষ্ট সিইওদের বক্তব্যে বিশ্বাস রাখা।’