সপ্তাহে পাঁচ দিন ওএমএস দোকান খোলা রাখা হয়। প্রত্যেক ডিলার প্রতিদিন ৪৩৭ দশমিক ৫ কেজি চাল ও সমপরিমাণ আটা বরাদ্দ পান। বরাদ্দ অনুযায়ী তারা প্রতিদিন ১৭৫ জনের কাছে চাল-আটা বিক্রি করতে পারেন।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, চলতি অর্থবছরে গত ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত খোলা বাজারে বিক্রি (ওএমএস) ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির মতো প্রকল্পগুলোর আওতায় ১২ লাখ ৯২ হাজার টন চাল ও গম বিতরণ করা হয়েছে। ২০২২...
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের অক্টোবরে খাদ্যমূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশে, যা গত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।
গত ২১ মার্চ সাধারণ মানুষের কাছে চাল বিক্রি করা হয়নি। চাল কিনে রেখেছেন কাউন্সিলর বাবু। ২ টন চালের দাম কাউন্সিলর নিজেই পরিশোধ করেছেন।
ওএমএসের পণ্যের সরবরাহের চেয়ে চাহিদা দ্বিগুণ, বলছেন বিক্রেতারা
৮ থেকে ১০ ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে ৫ কেজি চাল ও ৪ থেকে ৫ কেজি আটা পাওয়া যায়
দিনাজপুরের বিরামপুরে যুবলীগের এক নেতার ওএমএসের দোকান থেকে ৪৩৭ কেজি চাল জব্দ করা হয়েছে। এই চালগুলো খোলা বাজারে বিক্রি করে দেওয়ার জন্য বস্তা থেকে বের করা হচ্ছিল।
লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রাম জেলায় ৪৯ জন ওএমএস (ওপেন মার্কেট সেলস) ডিলারের মাধ্যমে প্রতিদিন ৪৩ মেট্রিক টন চাল বিক্রি করা হচ্ছে। তবে ‘গম সংকটের’ কারণে গতকাল মঙ্গলবার থেকে এসব দোকানে আটা সরবরাহ বন্ধ আছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় খোলা বাজার (ওএমএস) বিক্রয় কর্মসূচির অধীনে চাল-আটা বিক্রির জন্য আরও ২০টি ট্রাক যোগ হতে যাচ্ছে।
আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে সারাদেশে ৮১১টি কেন্দ্রে ডিলারের মাধ্যমে চলমান ওএমএস কার্যক্রম আরও সম্প্রসারিত করে মোট ২ হাজার ৩৬৩টি কেন্দ্রে ৩০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রি করা হবে।
বাজারে চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় ৩০ টাকা কেজি দরে চাল কেনার জন্য ওএমএস (ওপেন মার্কেট সেল) দোকানগুলোতে ভিড় করছেন মানুষ।
লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রাম শহরের ৩২টি ওপেন মার্কেট সেলস (ওএমএস) দোকানে গত ১৬ মে থেকে সরকারিভাবে আটা সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে হতাশ হয়ে পড়েছেন স্থানীয় সুবিধাভোগীরা।