লোকো মাস্টারের দক্ষতায় সংঘর্ষ এড়ানো সম্ভব হয়েছে বলে জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা।
গত ১৬ এপ্রিল ভোরে খাগড়াছড়ি গিরিফুল এলাকা থেকে তাদের অপহরণ করা হয়ে বলে জানা গেছে।
বিকেল ৪টার দিকে তারা অসুস্থ হয়ে পড়লে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের চিকিৎসক এসে তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেন।
শিক্ষার্থীদের ভাষ্য, সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হলেও একটি সিন্ডিকেট সভার জন্য এই প্রক্রিয়া আটকে আছে।
আজ বিকেল সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে তারা অনশনে বসেন।
প্রশাসন জানায়, শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ও তাদের সুবিধার্থে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনের সময় থেকে ক্যাম্পাসে চক্রাকারে গাড়ি চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।
এদিন পায়ে হেঁটে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস ও পরীক্ষা স্বাভাবিক আছে।
হট্টগোলের মধ্যেই মঞ্চ থেকে নতুন কমিটির সদস্যদের নাম ঘোষণা করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন থেকে সরে এলেও গত তিন মাসেও চারুকলা ইনস্টিটিউটকে ক্যাম্পাসে স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু করতে পারেনি চবি প্রশাসন।
প্রায় ১০ মিনিট হট্টগোল চলার পর সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহর অনুরোধে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
এ সময় সড়কের দুই পাশে যানজটের সৃষ্টি হয়
ঈদের ছুটি শেষে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার কথা থাকলেও তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে সশরীরে ক্লাস বন্ধ রাখা হয়েছিল।
'সাবেক ভিসি অধ্যাপক শিরীণ চবিতে নিয়োগের ব্যবসা খুলে বসেছিলেন, যা আমরা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া বিভিন্ন অডিও ক্লিপের মাধ্যমে জানতে পেরেছি। এরই ধারাবাহিকতায় কিছু ছাত্রনেতা ভেবেছিলেন যে,...
হামলার পর চবি ছাত্রলীগের একটি অংশ ক্যাম্পাসের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেয়।
বিজয় গ্রুপ ও সিক্সটি নাইন গ্রুপের মধ্যে গতকাল রাত থেকে দফায় দফায় এ সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষ এখনও চলছে
অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে চবি প্রশাসন যৌন হয়রানি বিরোধী সেলের প্রধান প্রফেসর ড. জারিন আক্তারের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ক্যাম্পাসের একটি হোটেলে দুপুরের খাওয়ার সময় দুই গ্রুপের নেতাকর্মীরা ডালের বাটি পড়ে যাওয়া নিয়ে তর্কে জড়িয়ে পড়ে।