কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন আই-ডা একটি যন্ত্র; আপাতদৃষ্টিতে এর বেশি কিছু নয়। কিন্তু সে নিজেই নিজের ছবি আঁকতে পারে।
ইমেজ সেন্সরের আইএসও সেটিং বাড়ানোর মানে এর গ্রেইনের (ঝিরিঝিরি ছবি) পরিমাণ বাড়ানো। ছবিতে যত কম গ্রেইন থাকে ছবি তত স্পষ্ট হয়। কম আলোতে আইএসও বাড়িয়ে ছবি তুলতে গ্রেইন বেড়ে যেতে পারে।
আপনার কোনো ছবি যদি ঝাপসা আসে, তাহলে তা এখনই ডিলিট করার দরকার নেই। সেগুলো আপনি এখন খুব সহজেই কয়েকটি অনলাইন টুলের মাধ্যমে ঠিক করতে পারবেন।
ছবি থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড মুছে ফেলার বিষয়টি একসময় বেশ কষ্টকর হিসেবে বিবেচনা করা হতো। সেজন্য প্রয়োজন হতো কম্পিউটার ও ফটোশপে দক্ষতা। তবে এখন আর এই বিশেষ ব্যবস্থা কিংবা দক্ষতার খুব একটা প্রয়োজন নেই।
ভালো ছবি তোলার জন্য ফটোগ্রাফির প্রধান বিষয়গুলো আয়ত্ত করা সত্ত্বেও যদি কাঙ্ক্ষিত ছবি না পাওয়া যায়, তাহলে ক্যামেরার সক্ষমতা অনুযায়ী সেটিংস পরিবর্তন করার সময় এখনই। কারণ ছবির কোয়ালিটি বেশিরভাগ সময়...
ফেসবুকে ছবি আপলোড করা, প্রোফাইলে রিল পোস্ট করা তো এখন নিত্যদিনের কাজ। প্রতিনিয়ত নতুন ফিচার নিয়ে যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এত আয়োজন, সেখানে কিছু বিষয় না জানলেই নয়।
কাব্য করে বলতে গেলে গতকাল বুধবার সারাদিনই ছিল ‘ঝরঝর মুখর বাদলদিন’। দিনভর অবিরাম বৃষ্টিতে প্লাবিত হয়ে গিয়েছিল রাজধানীর অনেক পথঘাট। অনেকটা স্থবির হয়ে পড়েছিল বায়ান্ন বাজার তেপ্পান্ন গলির এই শহর।
কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুসারে—পদ্মা সেতুতে হাঁটাহাঁটি করা যাবে না, থামানো যাবে না গাড়ি, সেতুতে নেমে ছবি তোলাও বারণ।
উপরের ছবিটি দেখে পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের নিমন্ত্রণ কবিতাটির কথা মনে পড়ে যেতে পারে। সেখানে কবি লিখেছিলেন, ‘ছোট গাঁওখানি- ছোট নদী চলে, তারি একপাশ দিয়া,/কালো জল তার মাজিয়াছে কেবা কাকের চক্ষু নিয়া;’
কাব্য করে বলতে গেলে গতকাল বুধবার সারাদিনই ছিল ‘ঝরঝর মুখর বাদলদিন’। দিনভর অবিরাম বৃষ্টিতে প্লাবিত হয়ে গিয়েছিল রাজধানীর অনেক পথঘাট। অনেকটা স্থবির হয়ে পড়েছিল বায়ান্ন বাজার তেপ্পান্ন গলির এই শহর।
কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুসারে—পদ্মা সেতুতে হাঁটাহাঁটি করা যাবে না, থামানো যাবে না গাড়ি, সেতুতে নেমে ছবি তোলাও বারণ।
উপরের ছবিটি দেখে পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের নিমন্ত্রণ কবিতাটির কথা মনে পড়ে যেতে পারে। সেখানে কবি লিখেছিলেন, ‘ছোট গাঁওখানি- ছোট নদী চলে, তারি একপাশ দিয়া,/কালো জল তার মাজিয়াছে কেবা কাকের চক্ষু নিয়া;’