এজেন্ট বা ব্যক্তি উভয় ক্ষেত্রেই দৈনিক ও মাসিক লেনদেনের সংখ্যা উন্মুক্ত রাখা হয়েছে।
আজ রোববার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
প্রাথমিক অনুসন্ধানে ১,৭০০ কোটি টাকা পাচার এবং ৬০০ কোটি টাকার ই-মানি সংক্রান্ত অনিয়ম পাওয়া গেছে।
অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর গত আগস্টে ‘নগদ’ পরিচালনায় ও লেনদেনে অনিয়মের অভিযোগে প্রশাসক নিয়োগ দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
দেশের ক্রমেই কমতে থাকা রিজার্ভকে শক্তিশালী করতে এটি আশার আলো দেখাচ্ছে।
ফরেনসিক নিরীক্ষা হলো, কোনো একটি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেনসহ সব তথ্য খতিয়ে দেখা। ওই নিরীক্ষায় জালিয়াতি ও অনিয়ম পাওয়া গেলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যবহার করা হয়।
নিরাপত্তার কথা উল্লেখ করে গত ৫ সেপ্টেম্বর বনানী থানায় এই জিডি করেন বদিউজ্জামান দিদার।
এই পরিবর্তনের জন্য কেউ চাকরি হারাবেন না জানিয়ে প্রশাসক বলেন, ‘শুধু কাঠামোগত পরিবর্তন আনা হবে।’
সিঙ্গাপুর ও যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে এই পাঁচটি কোম্পানির তথ্য সংগ্রহের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেওয়া হয়।
মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান (এমএফএস) নগদের অ্যাপে প্রবেশ করা যাচ্ছে না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে লেনদেন করতে পারছেন না গ্রাহকরা।
নগদের মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রমের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন হাইকোর্ট।
মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ব্যবহার করে সরকারের সব লেনদেন 'নগদের' মাধ্যমে পরিচালনার পরামর্শ দিয়েছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি।
চলতি বছর জুন মাসে মোবাইল ফাইন্যান্সিন্যাল সার্ভিসে (এমএফএস) লেনদেন বার্ষিক ১৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ বেড়ে ৯৪ হাজার ২৯৩ কোটি টাকা হয়েছে।
গত ৩৮ মাসে ডিজিটাল লেনদেন ‘নগদ’ থেকে ডাক বিভাগ ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা আয় করেছে।