সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায়, ঢাকার চীনা দূতাবাসের কারিগরি সহায়তায় শিল্পকলা একাডেমি এই ড্রোন শো আয়োজন করে।
বর্ণাঢ্য আয়োজনে চবিতে উদযাপিত হচ্ছে পহেলা বৈশাখ।
আজ সকালে সিআরবি সাত রাস্তার মাথায় মানববন্ধন করেছে গণতান্ত্রিক জোট চট্টগ্রাম জেলা শাখার নেতাকর্মীরা।
এটা শুধু উৎসব নয়—যেন এক উদ্দাম বাঙালিয়ানার বিস্ফোরণ! যেখানে গান-রঙ-মিলনের জোয়ারে সর্বজনীন পথচত্ত্বর বছরের পর বছর ফিরে পায় তার মালিকানা।
নতুন বাংলা বছর উদযাপনের শেকড় মুঘল আমলে। সম্রাট আকবর এই অঞ্চলে কর আদায়ের সুবিধায় বর্ষপঞ্জিকা সংস্কারের মাধ্যমে ‘হালখাতা’র সূচনা করেছিলেন।
এই ঘটনার প্রতিবাদে আয়োজক ‘সম্মিলিত পহেলা বৈশাখ উদযাপন পরিষদ’ বাংলা নববর্ষ উদযাপন সব কর্মসূচি স্থগিত করেছে।
‘তার সহপাঠীরা তাকে শনাক্ত করেছেন।’
পহেলা বৈশাখের স্মৃতি শেয়ার করেছেন চার তারকা।
সোমবার ভোর ৫টা থেকে রমনা পার্ক (রমনা বটমূল), সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকার সড়কে যানচলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে কিছু রাস্তা বন্ধ থাকবে।
গত সপ্তাহে যে তরমুজের দাম ৪০ টাকা কেজি ছিল, সেটা রোববার ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।
সন্ধ্যার মধ্যে শেষ করতে হবে সব অনুষ্ঠান।
‘বর্তমানে বাজারে যে ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে, তার ৮০ শতাংশই কোল্ড স্টোরেজের, যা দেড় থেকে দুই মাস আগে মজুত করা হয়েছিল।’
‘ঈদে সাধারণত সাদা বা হালকা রঙের পোশাক পরি। পহেলা বৈশাখে পরি উজ্জ্বল রঙের পোশাক। কিন্তু, জীবনযাত্রার খরচ বেশি হওয়ায় ও আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে এবার পরিস্থিতি ভিন্ন।’
ষড়ঋতুর গানের সুরে সুরে বরণ করা হয় বাংলা নতুন বছরকে। অনুষ্ঠানের নাম দেওয়া হয়েছিল ‘ঋতুরঙ্গ’
সংক্রান্তির হালখাতায় পুরোনো সব দেনা চুকিয়ে বাঙালির জীবনে নতুন প্রাণ সঞ্চারের প্রত্যাশায় বঙ্গাব্দ ১৪৩০ এর প্রথম সূর্যের মুখোমুখি হলো বাংলাদেশ। সূচনা হলো আরও একটি নতুন বছরের।
খ্যাতিমান অভিনয়শিল্পী তারিক আনাম খান। নাট্যকেন্দ্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা তিনি। নাটক, সিনেমা ও ওটিটি– তিন প্লাটফর্মেই এখনো সরব তিনি। সম্প্রতি দ্য ডেইলি স্টারের সঙ্গে পহেলা বৈশাখ ও মঙ্গল শোভাযাত্রা...
১৯৭২ সালের ১৩ এপ্রিল রাত ১২টার কাঁটা অতিক্রম করা মাত্রই রাজধানী ঢাকার বেশ কয়েকটি এলাকায় বাজি ফুটিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানানো হয়। মধ্যরাত থেকেই স্বাধীন দেশে নববর্ষ উদযাপন চলতে থাকে।
পহেলা বৈশাখে রমজানের ভাবগাম্ভীর্য রক্ষা করে দেশের সব স্কুল-কলেজে বাংলা নববর্ষ উদযাপনের নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর।
বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ রমজান মাসে পড়ায় মন্দা চলছে বৈশাখী পোশাক বিক্রিতে। একইসঙ্গে বৈশাখী সাজসজ্জা ও উপহার সামগ্রী বেচাকেনাতেও বেশি সুবিধা করতে পারছেন না ব্যবসায়ীরা।