শনিবার ভোরে বিএসএফ তাদের পুশইন করে।
আজ সকাল পৌনে ৯টার দিকে পতাকা বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার সোনাইপুল এলাকায় নদীর তীর থেকে গত ২২ মে উমেদ আলী (৪৭), তার স্ত্রী সেলিনা বেগম (৪১) ও তাদের তিন মেয়েকে উদ্ধার করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
তাদের মধ্যে ৪৯ জন পুরুষ, ৫৩ জন নারী ও ৫১ জন শিশু বলে জানা গেছে।
‘পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।’
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার ধর্মগড় সীমান্ত এলাকা থেকে মো. আজিজার রহমান (৪০) নামে এক বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
পুশ ইনের জন্য ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে চলা এমন যুদ্ধকালীন একটি সময়কেই বা কেন বেছে নেওয়া হলো?
বাকি ৭৫ জন বাংলাদেশি এবং তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
তাদের কয়েকজনের শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন রয়েছে, একজনের হাত ভেঙে গেছে বলে জানিয়েছে বন বিভাগ।
নিহত স্বর্ণা দাস অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
‘স্বর্ণার মরদেহ ফিরিয়ে আনার বিষয়টি একটি চলমান আইনি প্রক্রিয়া এবং দুই দেশের মধ্যে আলোচনা সাপেক্ষে হবে।’
গতকাল এ বিষয়ে বিজিবি-বিএসএফের ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে পতাকা বৈঠক হয়েছে
শনিবার বিকেলে বিএসএফ আটককৃতদের বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে তাদের হস্তান্তর করে
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনাগুলো পর্যবেক্ষণ করবে কমিটি।
দুই দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি ও যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক রয়েছে।
তাকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
‘নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
গুলিবিদ্ধ আরেকজন রংপুরের একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন।
‘এ ঘটনায় প্রতিবাদ জানানো হয়েছে এবং বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠকের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।’