‘বাবা কাজ ভালোবাসতেন।’
এমন এক চলচ্চিত্র ভুবন তিনি রেখে গেছেন, যা আজও বিস্ময়ে, ব্যথায় আর ভালবাসায় নত করে দেয় মাথা।
জানা যাক কোন কোন অভিনয়শিল্পীর সন্তানেরাও অভিনয়ে এসেছেন।
‘অভিনয় শিখতে চাই এবং আরও ভালো ভালো কাজ করতে চাই।’
‘শিল্পীর তৃপ্তি কখনো হয় না।’
‘যত মানুষ হলমুখী হবেন ততবেশি এদেশের সিনেমার জন্য ভালো হবে।’
দর্শকরা ভিড় করছেন প্রেক্ষাগৃহে।
‘দর্শকরা যতদিন পছন্দ করবেন ততদিন বেঁচে থাকব ‘
‘রঙিলা কিতাব’ ওয়েব সিরিজে অভিনয় করে তিনি প্রশংসিত হয়েছেন।
রানাও শোবিজ অঙ্গনে কাজ করেন।
‘ভালো কাজের সংখ্যাটা বাড়াতে চাই।’
‘যখন যে চরিত্রটি করি, তা হয়ে ওঠার চেষ্টা করি।’
‘প্রতিদিন আমার কাছে স্ক্রিপ্ট আসছে, ধীরে কাজ করতে চাই।’
‘শিল্পীর ক্ষুধা কখনো মেটে না।’
‘আমার মায়ের শরীর ভালো না। মায়েরও ঘুম কমে গেছে। আমাকে নিয়ে যা হয়েছে মা তা মেনে নিতে পারেননি, চিন্তায় তার শরীর ভেঙে পড়েছে। অথচ এসবের জন্য আমি মোটেও দায়ী নই।’
‘দর্শকদের প্রতি আমার বিশ্বাস, ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাবোধ আছে।’
নাটকের বাইরে মেহজাবীন ওয়েব সিরিজে অভিনয় করেও সাড়া ফেলেছেন
দিলারা জামানের ভাষ্য, অভিনয় তার রক্তে মিশে আছে।
আমার সাহিত্যের জগতে প্রবেশ কঠিন কঠিন বই দিয়ে। সেটা অবশ্য রবীন্দ্রনাথের ছোট গল্প দিয়ে শুরু। হৈমন্তী আমার খুব প্রিয় গল্প। এরপর রবীন্দ্রনাথের অনেক বই পড়েছি। সমরেশ মজুমদার আমার প্রিয়। অনেক আগে তার বই...