১৪ দিনের এ সফরে তিনি ২৬ আগস্ট কানাডার উদ্দেশে রওনা দেবেন।
কোনো দলের নিবন্ধন বাতিল হওয়ার পেছনে কোন শর্ত পূরণ হয়নি, তা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে বলে উল্লেখ করেন ইসির সিনিয়র সচিব।
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে আগামী ২৪ থেকে ২৭ আগস্ট শুনানি করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
ইসি সচিব জানান, রোডম্যাপ থেকে ইসির প্রস্তুতি সম্পর্কে একটি ধারণা পাওয়া যাবে।
সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্র হতে পারে ৪৫ হাজার ৯৮টি...
সংশোধনী অনুযায়ী, কোনো আসনে একজন প্রার্থী থাকলেও তাকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী ঘোষণা করা হবে না।
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ২০০৮ সালে রাজনৈতিক দলগুলোর নিবন্ধন প্রথা চালু হয়। বর্তমানে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সংখ্যা ৫০টি।
‘নির্বাচনে প্রবাসীদের জন্য পোস্টাল ব্যালট পদ্ধতি থাকবে।’
নির্বাচনের রোডম্যাপ তৈরি এবং তফসিল ঘোষণার প্রস্তুতিও চলছে। তফসিল ডিসেম্বরের শুরুর দিকে হতে পারে।
মিডিয়ার ব্যাপারে আমাদের আরও একটি বক্তব্য আছে, এখন কিন্তু মিডিয়ার মাধ্যমে অপপ্রচারও সম্ভব।
আগামী ২৯ জানুয়ারির মধ্যে সাধারণ নির্বাচন না হলে দেশে সাংবিধানিক শূন্যতা তৈরি হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
গতকাল শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল এই চিঠির উত্তর দিয়েছেন।
তারা অবহিত করেছেন সিইসিকে যে, তারা পূর্ণাঙ্গ দল পাঠাবেন না। ছোট পাঠাবেন নাকি আংশিক পাঠাবেন বা এ দেশে যারা আছেন...সেটা পরবর্তীতে
কমিশন তফসিল ও ভোটের দিনের মধ্যে ৬০ থেকে ৭০ দিনের ব্যবধান রাখার কথা ভাবছে, যা গত দুই নির্বাচনের সময় ৪০ থেকে ৫২ দিনের ব্যবধান ছিল।
ভোটের পরিবেশ আমরা নিশ্চয়ই পর্যবেক্ষণ করতে থাকব। এটাকে বলে প্রক্ষেপণ; নির্বাচন তিন মাস পরে হবে, ছয় মাস পরে হবে কিন্তু আমাদের পর্যবেক্ষণ বা প্রক্ষেপণ অবশ্যই সজাগ রাখতে হবে।
‘নভেম্বরের প্রথমার্ধে মন্ত্রিসভার অল্প কয়েকজন সদস্য নিয়ে একটি নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হতে পারে।’
মিডিয়ায় ওই বক্তব্যগুলো প্রচার করা যাবে না; যে বক্তব্যগুলোতে নির্বাচন কমিশন খাটো হবে, সরকার খাটো হবে।
তবে আমরা এখনো ভোটগ্রহণের কোনো তারিখ ঠিক করিনি।
‘খুব শিগগিরই সার্ভারটি চালু করা হবে।’