অনেকের ধারণা, কনট্যুরিং মানেই গাল চিকন করা, নাক সরু করা, থুতনি ও চোয়াল ফুটিয়ে তোলা। আসলে মোটেই তা নয়।
লিভাইস বিশ্বের অন্যতম বড় ফ্যাশন হাউস। এর পণ্যগুলো প্রায় তিন হাজার দোকানের মাধ্যমে ১১০’র বেশি দেশে বিক্রি হয়।
ড্রাই শ্যাম্পু সাধারণত স্টার্চ উপাদান দিয়ে তৈরি হয়। এটি স্কাল্পকে রাখে শুষ্ক, ফলে দু-একদিন না ধোয়ার পরেও তৈলাক্ত দেখায় না।
এবারের জামদানি মেলায় পাওয়া যাচ্ছে শাড়ি থেকে শুরু করে ওয়ান পিস, টু পিস, থ্রি পিস ও পাঞ্জাবি। ফুলপাড়, গাছপাড়, আড়ংপাড়, তীর পাড়, প্রজাপতি পাড়, ঢেউপাড়সহ নানা নকশার শাড়ি পাওয়া যাবে এখানে।
এবার কেমন পাঞ্জাবি চলছে জানুন ডিজাইনারদের কাছ থেকে।
২০২৪ সালে মেকআপের দিকে রাখা হচ্ছে নতুন এক দৃষ্টিভঙ্গি। এ বছরে ত্বকের সুস্থতাই থাকবে সর্বাগ্রে। পরিষ্কার, সতেজ ত্বকের ঝলমলে ভাবটাই কেড়ে নেবে সবটা নজর।
যারা ফ্যাশন সচেতন তারা বিদেশি পোশাকের চেয়ে দেশীয় পোশাক ও ডিজাইনের প্রতি আস্থা রাখছেন। আর ফ্যাশন ডিজাইনাররাও গ্রাহকদের হতাশ করছেন না।
এ বছরও আসন্ন ঈদ-উল-ফিতর ও পহেলা বৈশাখকে সামনে রেখে নতুন নতুন ডিজাইনের বাহারি রঙের শাড়ি তৈরি করেছেন টাঙ্গাইলের তাঁতিরা।
জয়া আহসানকে বেশ কয়েকবার থ্রেডের নিখুঁত ও সুনিপুণ কাজের জামদানি বেছে নিতে দেখা গেছে, যা জামদানির ঐতিহ্য ও সৌন্দর্যের আবেদনকে বহু মানুষের কাছে ছড়িয়ে দিতে বিশেষভাবে ভূমিকা রেখেছে।
রঙের ক্ষেত্রে এসেছে বেশ পরিবর্তন। কনেরা প্রাধান্য দিচ্ছেন সাদা, মিন্ট, হালকা গোলাপি, আইভরি, মিন্ট, ল্যাভেন্ডার ও গোল্ডেন রঙের মতো হালকা রংগুলোকে।
নামিদামি ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলো ছাড়াও কিছু জায়গায় খুব কম খরচে শীতের পোশাক পাওয়া যায়।
চলুন জেনে নিই চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ ও মার্কস মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক ডা. কাজী ইমরান হাসানের কাছ থেকে।
গয়না, পোশাক ও সাজের যে সমন্বয় জয়ার ফ্যাশনে দেখা যায়, তা অনেকটাই ব্যতিক্রমী।
দেহের অন্যান্য অংশের তুলনায় ঠোঁটের চামড়া পাতলা হওয়ায় ঠোঁট শীতে একটু বেশিই কাবু হয়, ফেটে যায়।
রিকশাচিত্র শুধু রিকশার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, ফ্যাশনের জগতেও এর উল্লেখযোগ্য ছাপ রয়েছে।
ফারিণ সাধারণত ভারি গয়না পরেন না। ছিমছাম গয়নাই তার বেশি ভালো লাগে।