আরামটাই কিন্তু সবার আগে।
মা গাছ থেকে মেহেদি পাতা এনে বাটতেন, তারপর একে একে আমাদের হাতে লাগিয়ে দিতেন। কেবল তালুতে গোল করে একটু মেহেদি লাগিয়ে দিলেও খুশি থাকতে হতো।
এই উৎসবে নিজেকে সাজাতে পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে পরতে পারেন একটু ভিন্ন ডিজাইনের ব্রেসলেট, নজরকাড়া কানের দুল অথবা স্টাইলিশ পায়ের নূপুর।
বাবা-মায়েরা এমন পোশাক খুঁজে বেড়াচ্ছেন, যাতে শুধু উৎসবের আমেজই থাকবে না, শিশুদের নিজস্বতা তুলে ধরারও সুযোগ থাকবে।
বহু বছর পুরনো ত্বকের যত্নের এই টোটকাটির মাধ্যমে ত্বকের বাড়তি ঝামেলাগুলো থেকে যেমন সহজে মুক্তি পাওয়া যাবে, তেমনি অ্যান্টি এজিং ক্রিম ছাড়াই ত্বকের বয়সে লাগাম পরাতে পারবেন।
এই ঈদে আপনি যখন দোকানে ঘুরে ঘুরে দেখবেন কিংবা অনলাইনে পণ্য পছন্দ করবেন, তখন কিছু সময় দেশি পণ্যের জন্য বরাদ্দ রাখুন।
জামদানি বোনা খুব পরিশ্রমসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ হওয়ায় এটি ব্যাপকভাবে উৎপাদন সম্ভব নয়। আর তাই আধুনিক বিশ্বের ফাস্ট ফ্যাশন ও ব্যাপকহারে উৎপাদন হওয়া পোশাকের মধ্যে টিকে থাকতে জামদানিকে সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে...
এ বছর ফ্যাশন ট্রেন্ডে থাকবে বৈচিত্র্যের মিশেল- হালকা তবে নজরকাড়া, ঐতিহ্যবাহী অথচ আধুনিক এরকম স্টাইলই দেখা যাবে এবারের ঈদ বাজারে।
ড্রাই শ্যাম্পু সাধারণত স্টার্চ উপাদান দিয়ে তৈরি হয়। এটি স্কাল্পকে রাখে শুষ্ক, ফলে দু-একদিন না ধোয়ার পরেও তৈলাক্ত দেখায় না।
এবারের জামদানি মেলায় পাওয়া যাচ্ছে শাড়ি থেকে শুরু করে ওয়ান পিস, টু পিস, থ্রি পিস ও পাঞ্জাবি। ফুলপাড়, গাছপাড়, আড়ংপাড়, তীর পাড়, প্রজাপতি পাড়, ঢেউপাড়সহ নানা নকশার শাড়ি পাওয়া যাবে এখানে।
২০২৪ সালে মেকআপের দিকে রাখা হচ্ছে নতুন এক দৃষ্টিভঙ্গি। এ বছরে ত্বকের সুস্থতাই থাকবে সর্বাগ্রে। পরিষ্কার, সতেজ ত্বকের ঝলমলে ভাবটাই কেড়ে নেবে সবটা নজর।
যারা ফ্যাশন সচেতন তারা বিদেশি পোশাকের চেয়ে দেশীয় পোশাক ও ডিজাইনের প্রতি আস্থা রাখছেন। আর ফ্যাশন ডিজাইনাররাও গ্রাহকদের হতাশ করছেন না।
এ বছরও আসন্ন ঈদ-উল-ফিতর ও পহেলা বৈশাখকে সামনে রেখে নতুন নতুন ডিজাইনের বাহারি রঙের শাড়ি তৈরি করেছেন টাঙ্গাইলের তাঁতিরা।
বিটুতে রয়েছে পুরুষ, নারী ও শিশুদের আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন পোশাক। এখানে রয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ব্র্যান্ডেড পণ্যও।
কিন্তু দাড়ি শুধু রাখলেই হয় না, পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর রাখতে এর যত্নও নিতে হয়।
বিস্তারিত জানিয়েছেন নর্দান ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হসপিটালের চর্ম ও যৌন রোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান ডা. আসমা তাসনীম খান।