দেশের জ্বালানি সম্পদের ওপর নিজেদের সক্ষমতা তৈরি হোক, এটা মনেপ্রাণে চাইতেন। আবার ক্ষমতাসীনরা এ ব্যাপারে কতটা দায়িত্বজ্ঞানহীন, অশিক্ষিত ও লোভের কাছে বিক্রি হয়ে যাওয়া মানুষ, সেটাও বলতেন।
নির্মল এই মানুষটির জন্মদিনে তার জন্য অসংখ্য শুভ কামনা।
একুশে পদকপ্রাপ্ত গণসংগীতশিল্পী ফকির আলমগীর সাধারণ-শ্রমজীবী মানুষের হৃদয় জয় করেছিলেন গান দিয়ে। ২৩ জুলাই তার প্রয়াণ দিবস।
ইতিহাসের পীড়ন হচ্ছে, একসময় নিজ দল ও দলের সরকারেও তাকে ব্রাত্য হতে হয়। মন্ত্রিসভা থেকে সরে দাঁড়াতেও হয়। তারপর নিয়তিই তাকে টেনে নিয়ে যায় মৃত্যুঘাতে। মাত্র ৫০ বছর বয়সে জেলখানায় সতীর্থ আর তিনজন...
আজ ১৯ জুলাই। ২০১২ সালের এই দিনে না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছিলেন বাংলা সাহিত্যের এই বরপুত্র।
নিশ্চিত মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়েও দুই বন্ধুকে ফেলে যেতে রাজি হননি ফারাজ। তাকে যারা চিনতেন, এই ঘটনায় তারা মোটেও আশ্চর্য হননি।
বাংলাদেশের ব্যবসা জগতে অনুকরণীয় এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সবার সমীহ আদায় করে নিয়েছিলেন লতিফুর রহমান। কঠোর পরিশ্রম, অধ্যবসায় এবং উদ্যোক্তা দক্ষতা দিয়ে দেশের অন্যতম বৃহত্তম ব্যবসায়িক সংগঠন গড়ে...
আমাদের গৌরব, আমরা আমাদের কালে লেখায়-বলায়-কর্মে একজন সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী স্যারকে পেয়েছিলাম। যিনি, দেশের প্রতিটি ক্রান্তিকালেও মানুষ হিসেবে, শিক্ষক হিসেবে তার মূল্যবোধ অক্ষুণ্ণ রেখেছেন, কিন্তু তা...
অন্য অনেক কিছুর পাশাপাশি বাংলাদেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য দুটি সংবাদপত্রের গোড়াপত্তন ও অব্যাহত সাফল্যের ইতিহাসে অসামান্য অবদানের জন্য তিনি চির স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
ব্যবসায় সততা ও নৈতিকতার কারণে সবার কাছে তিনি ছিলেন একজন প্রথিতযশা ব্যক্তিত্ব।
হৃদয়রন্ধ্রের অতি সংবেদনশীল স্থানে শিক্ষকের বাস। শিক্ষকের নশ্বর দেহ পঞ্চভূতে বিলীন হলেও তিনি অনন্তকাল বাস করেন হাজারো শিক্ষার্থীর হৃদয় গহীনে।
একজন সৃজনশীল মানুষ কর্ম দিয়ে দেশ, জাতি ও পৃথিবীর জন্য যা কিছু করে যান, তা কোনোভাবেই মূল্য দিয়ে পরিশোধ করা সম্ভব নয়। এ কারণে কেবল তাদেরকে পুরস্কৃত করলেই হবে না, রাষ্ট্রকে পুরস্কার প্রদানের পাশাপাশি...
শফী আহমেদ কিংবদন্তী ছাত্রনেতাই ছিলেন। ছিলেন অগ্রগামী চিন্তার এক মানুষ। রাজনীতির ময়দানে এরকম মানুষের সংখ্যা এখন কেবলই কমে আসছে।
শতবর্ষ পরেও মৃণাল সেন থাকবেন তার সৃষ্টিকর্মে আর আদর্শে
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তার মরদেহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশ্যে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়।
ময়মনসিংহের অষ্টম শ্রেণির এক কিশোর নববর্ষ উপলক্ষে কিছু আঞ্চলিক বাংলা ধাঁধা সংগ্রহ করে পাঠিয়েছিল রবীন্দ্রনাথকে। সঙ্গে মনের মাধুরী মিশিয়ে লেখা একটি চিঠি। আঞ্চলিক ধাঁধা আর চিঠিটা পেয়ে কিশোরের মেধায়...
বেঁচে থাকতেই মানুষটা স্পষ্ট বলে গেছেন—‘আমাকে যেন কোনো মরণোত্তর পদক না দেওয়া হয়।’ কী অভিমানে, কত ব্যাথায় এমন মহীরুহ শিল্পী এই কথাটা বলে যেতে পারেন। সেই বিষাদের ওজন কী কেউ মেপে দেখেছেন?