সংবিধানটি একেবারে নতুনভাবে লেখা হোক বা বিদ্যমান সংবিধানের সংশোধন হোক, জনসম্পৃক্ততার প্রক্রিয়া উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হতে পারে এবং হওয়া উচিত।
ফ্যাসিবাদী সরকার ভয়ের সংস্কৃতি সফলভাবে চলমান রাখতে পেরেছিল, ফলে রিপোর্টারস উইদাউট বর্ডারের ওয়ার্ড প্রেস ফ্রিডম ইনডেক্সে প্রতি বছর বাংলাদেশের অবনমন ঘটেছে। ২০২৪ সালে ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের...
বাংলাদেশের মানুষ মূলত গণতন্ত্রকামী। অধিকাংশ মানুষই একনায়কতন্ত্র যেমন চায় না, তেমনি কট্টরপন্থাও চায় না।
বাংলাদেশ একটা অদ্ভুত অবস্থার মধ্যে আছে। এখানে রাজনীতিবিদরাই দেশটাকে অচল করেছেন। রাজনীতির বাইরের মানুষরা সেটা মেরামতের চেষ্টা করছেন।
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করে ১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনী জাতীয় সংসদে গৃহীত হয়। ২০১১ সালের ৩০ জুন সংসদে গৃহীত সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল...
বাংলাদেশের নদীগুলো সচল ও প্রবহমান থাকলে; নদীতে পানির ধারণ ক্ষমতা বাড়ানো গেলে; রিজার্ভার তৈরি করা গেলে এবং সর্বোপরি উন্নয়নের নামে যেসব প্লাবন ভূমি, নিম্নাঞ্চল, বিল ও জলাধার ভরাট করা হয়েছে, সেগুলো...
কর্তৃত্বপরায়ণ সরকারগুলো বিরোধীপক্ষের কণ্ঠরোধ করতে এই পন্থা অবলম্বন করে থাকে। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর বিরোধী মত দমনে এই ঘৃণ্য পথ বেছে নেয় শেখ হাসিনার সরকার।
বর্তমান পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে দুর্নীতিবাজরা ঘাপটি মেরে বসে থাকার কথা। দুর্নীতির পথ বন্ধ না হলে সুযোগ বুঝে আবারো তারা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। সেজন্য আর্থিক দুর্নীতি চিরতরে বন্ধ করতে এই সরকারের কিছু...
কিছু ঘটনায় হিতে-বিপরীত হচ্ছে
কর্তৃত্বপরায়ণ সরকারগুলো বিরোধীপক্ষের কণ্ঠরোধ করতে এই পন্থা অবলম্বন করে থাকে। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর বিরোধী মত দমনে এই ঘৃণ্য পথ বেছে নেয় শেখ হাসিনার সরকার।
বর্তমান পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে দুর্নীতিবাজরা ঘাপটি মেরে বসে থাকার কথা। দুর্নীতির পথ বন্ধ না হলে সুযোগ বুঝে আবারো তারা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। সেজন্য আর্থিক দুর্নীতি চিরতরে বন্ধ করতে এই সরকারের কিছু...
কিছু ঘটনায় হিতে-বিপরীত হচ্ছে
সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতার জন্য ভারতকে যেমন বাংলাদেশের প্রয়োজন, তেমনি বাংলাদেশকেও ভারতের প্রয়োজন। সেটা শুধু নদীর পানি বণ্টন কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলাই নয়, বরং সব ক্ষেত্রেই।
আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে আমরা কীভাবে এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করব।
এখন যদি কেউ এই সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করেন, তাহলে তাকেও কি টেলিভিশনে না ডাকার ব্যাপারে আগের মতো অলিখিত নির্দেশনা দেওয়া হবে?
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের থেকে এমন বক্তব্য প্রত্যাশিত, যা দিয়ে সমাজে বিভ্রান্তি-বিতর্ক দূর হবে, তৈরি হবে না।
এবারও কি ছাত্র-জনতার বুকের তাজা রক্ত রোদে শুকিয়ে বৃষ্টির পানিতে ধুয়ে পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্র বেয়ে বঙ্গোপসাগরে বিলীন হবে? সে চেষ্টাই করা হবে নিশ্চিত। ইতোমধ্যে সেই চেষ্টা শুরু হয়ে গেছে—যার...
‘এই নির্বিচার হত্যাকাণ্ড আওয়ামী লীগের ভাবাদর্শ প্রচারকারীদের শুধু অসাড়ই করে দেয়নি, অনেকটা বিপদেও ফেলে দিয়েছে। শেখ হাসিনার এমন পলায়নে তারা হতভম্ব, বিস্মিত।’
সাম্প্রতিক আন্দোলনে রাস্তায়ই নামেননি, এমন অনেককেও ধরে নিয়ে যাওয়ার খবর গণমাধ্যমে এসেছে। এগুলোর ব্যাখ্যা কী?