অন্তর্বর্তী সরকার কি সংস্কার করেই নির্বাচনে যাবে? নাকি, নির্বাচন প্রশ্নে রাজনৈতিক দল ও অন্তর্বর্তী সরকার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে যাবে?
বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গন ট্যাগিংমুক্ত ও মব সন্ত্রাস মুক্ত হোক। প্রতিষ্ঠিত হোক নিয়ন-নীতি ও আইনের শাসন।
‘আমাদের অর্থনীতি পুঁজিতান্ত্রিক হলেও এখানে সমাজ জীবনে কুৎসিত সামন্তীয় সংস্কৃতি বিদ্যমান। শ্রম ও শ্রমিককে এখানে মর্যাদার সঙ্গে দেখতে শেখেনি সমাজ। তবে এর কারণ রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক।’
‘রাষ্ট্র কি শুধু শাসন করবে, নাকি জনগণের সত্যিকারের আকাঙ্ক্ষা বুঝে তাদের পাশে দাঁড়াবে?’
বিএনপির জন্য একটি আধুনিক, গণতান্ত্রিক, উদ্ভাবনী ভাবনাসম্পন্ন ও ভবিষ্যতমুখী দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এখনই উপযুক্ত সময়। তাদের হতে হবে জনআকাঙ্ক্ষা, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের নতুন প্রত্যাশা ও একবিংশ শতকের...
প্রতিটি ঋতু বেশ কিছু নির্দেশনা নিয়ে আসে; প্রকৃতির নির্দেশনা। গ্রামীণ নিম্নবর্গ হাজার বছর ধরে প্রকৃতির এসব নির্দেশনা মান্য করেছে, করে তুলেছে জীবনের আরাধ্য। বিকশিত হয়েছে বর্ষবিদায় ও বরণের মতো বহু...
সুশাসন থেকে বঞ্চিত, পদে পদে বৈষম্যের শিকার, দুর্নীতিপিড়ীত, দ্রব্যমূল্যের যাঁতাকলে পিষ্ঠ মানুষকে আর রাজাকার তকমা দিয়ে দানবীকরণ করে ঠেকিয়ে রাখা যাবে না।
‘অন্তত একজন শামসুজ্জোহা হয়ে মরে যাওয়টা অনেক বেশি আনন্দের, সম্মানের আর গর্বের।’ তার মৃত্যু জগতজুড়ে সম্মানের আর গর্বের হয়ে উঠেছে।
কোনো শিক্ষক, লেখক, কবি, সাহিত্যিক কেউই ছাত্রদের পাশে দাঁড়ানোর প্রয়োজন বোধ করেননি। এই অভাববোধ, ক্ষেদ থেকেই সাঈদ যেন নিজেই হয়ে উঠলেন একজন শামসুজ্জোহা।
সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার তাদের জীবন দিয়ে মাতৃভাষার সম্মান রক্ষা করেছিলেন। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাধ্য হয়েছিল সেই দাবি মানতে। আজকের শাসকগোষ্ঠীও দাবি মানতে বাধ্য হয়েছে। পার্থক্যটা রইল কোথায়?
আওয়ামী লীগ আবারও যে ভুলটি করছে সেটি হলো, তারা এই সহিংসতাকে বিএনপি-জামায়াত কাণ্ড বলে প্রচার করছে ও নিজেরা বিশ্বাস করছে। তারা কোনোভাবেই বুঝতে চেষ্টা করছে না যে, ঘুষ-দুর্নীতি, অনিয়ম, পাচার, জনজীবনের...
ক্ষমতাসীনরা যা বলে এবং জনগণ যা বিশ্বাস করে, তা এক নাও হতে পারে।
তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম আপনি যে স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র শুরু করেছিলেন, সেই কাঙ্ক্ষিত জায়গায় কি পৌঁছুতে পারলেন স্যার?
কেন পরিস্থিতি এতটা ভয়াবহ ও রক্তাক্ত হয়ে উঠল?
বর্তমান বিরোধী দল বিএনপি যেমন ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার কাফফারা এখনো দিয়ে যাচ্ছে, ঠিক তেমনি এই ছাত্র নির্যাতন ও হত্যার জের হয়তো কাউকে না কাউকে দীর্ঘদিন বহন করতে হবে।
একটি ঘটনার মধ্য দিয়ে অন্য কিছু আড়ালের চেষ্টা চলছে কি না—সেই প্রশ্নও জনমনে আছে।