নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিকাশকে ঠেকিয়ে জীবাশ্ম জ্বালানিকেই মুখ্য করে তোলার ট্রাম্পের নয়ানীতি তাই পুরো পশ্চিমা বিশ্ব তো বটেই, এশিয়া-আফ্রিকাকেও দারুণভাবে উদ্বিগ্ন করছে।
‘রাষ্ট্র কি শুধু শাসন করবে, নাকি জনগণের সত্যিকারের আকাঙ্ক্ষা বুঝে তাদের পাশে দাঁড়াবে?’
বিএনপির জন্য একটি আধুনিক, গণতান্ত্রিক, উদ্ভাবনী ভাবনাসম্পন্ন ও ভবিষ্যতমুখী দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এখনই উপযুক্ত সময়। তাদের হতে হবে জনআকাঙ্ক্ষা, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের নতুন প্রত্যাশা ও একবিংশ শতকের...
বাস্তবতা হলো, দুটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের প্রধান শুধুই সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বা একজন আরেকজনের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে গেলেও সেখানে যে রাজনীতির আলোচনা হয় না—সেটি ভাবার কোনো কারণ নেই।
বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে জ্বালানিখাতের পাহাড়সম অপরাধকে বালিশচাপা দিয়ে পথচলার এই নীতির উপজাত হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে আমদানি নির্ভরতা।
এখানে এসে পশ্চিমা জাতি, আইনের শাসন, মানবাধিকার, গণতন্ত্র এবং তথাকথিত সভ্যতার রক্ষকদের মুখোশ চিরতরে খুলে যাচ্ছে।
ক্লাইমেট ফিনান্স ও তহবিলের নেগোসিয়েশনে গুরুত্ব দিয়ে নন-ইকোনমিক এলঅ্যান্ডডিকে অগ্রাধিকার-ভিত্তিতে যুক্ত করতে হবে।
ভারতীয় গণমাধ্যম ও নেতাদের উচিত তাদের মন ও হৃদয়কে উন্মুক্ত করা, মুসলিম বাংলার সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় ঐতিহ্য গভীরভাবে বোঝা এবং আমরা যেমন আছি, সেভাবেই আমাদের গ্রহণ করা, যেভাবে তারা চায় সেভাবে নয়।
গণতান্ত্রিক সমাজে অ্যাবসোলিউট স্বাধীনতা বলে কিছু নেই।
ভূমিতে অধিকার কীভাবে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে তার বাস্তব উদাহরণ হলো আজকের গোবিন্দগঞ্জের সাঁওতালপল্লি।
আমরা আশা করি, বাংলাদেশের গণমাধ্যম নতুন এক ভোরের আলো দেখবে এবং এখানে মত প্রকাশের স্বাধীনতার জগৎ সত্যিকারের বিকাশ লাভ করবে।
শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের দাবিতে জীবনের ঝুঁকি নেওয়া সেই মানুষগুলোকেই সুচিকিৎসার দাবিতে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পথ আটকাতে হলো!
যারা শহীদ বা আহত হয়েছেন, তারা গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, আইনের শাসন ও সমতার পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন দেশের সব মানুষের হয়ে।
শেখ হাসিনা সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘনের চিহ্ন মুছে ফেলা নিশ্চিতভাবেই হতাশার ও হঠকারী একটি পদক্ষেপ।
‘কিন্তু বাস্তবতা হলো, যে দলের জনভিত্তি আছে, বিপুল ভোট ও জনসমর্থন আছে—তাদেরকে নির্মূল করা যায় না। রাষ্ট্রের সব অস্ত্র প্রয়োগ করে সাময়িকভাবে ওই দলকে দাবিয়ে রাখা গেলেও তার শেকড় উপড়ে ফেলা যায় না।’